নিজস্ব প্রতিবেদক : প্রত্যয় মেডিকেল ক্লিনিক প্রেজেন্টস ‘চেন্জ ডিরেকশন – এ সুইসাইড অ্যাওয়্যারনেস ক্যাম্পেইন ‘ পাওর্য়াড বাই রংপুর রাইডারস। ডন সামদানি ফ্যাসিলিটেশন এবং ভার্টিকাল হরাইজন এর যৌথ উদ্যোগে ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল র্আটস (টখঅই) এ এই সচতেনতামূলক র্কমসূচির আয়োজন করা হয়। আত্মহত্যার কারণ হিসেবে বিবেচিত নানা কারণ যেমন -বিষন্নতা, মাদকাসক্তি ও মানসিক স্বাস্থ্য সংক্রান্ত বিষয়াদি, ইত্যাদি সকল কিছু নিয়ে তরুণরা যেন যথাযথ নির্দেশনা পায়, এটাই ছিল এই ক্যাম্পেইন এর মূল উদ্দ্যেশ্য।
এই অনুষ্ঠানে বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রত্যয় মেডিকেল সেন্টারে কর্মরত প্রসিদ্ধ ও নামকরা সাইকিয়াট্রিস্ট ব্রিগেডিয়ার জেনারেল(অব:) প্রফেসর ডক্টর মোহাম্মাদ নজরুল হক। র্সবদা কাছের মানুষদের সাথে নিজের মনের সব চিন্তা-দুশ্চিন্তা ও অনুভূতি ভাগাভাগি করার গুরুত্ব তুলে ধরেন। সেই সাথে মানসিকভাবে দুশ্চন্তিায় ভোগা একজন মানুষের জীবনে তার পরিবার ও বন্ধুর করণীয় ও দায়িত্ব নিয়ে তিনি তার মূল্যবান বক্তব্য উপস্থাপন করেন।
তামিমা তানজিন – প্রত্যয় মেডিকেল এর সিনিয়র সাইকোলজিস্ট তুলে ধরেন পরস্পরকে জানার তাৎর্পয্য নিয়ে এবং বলেন প্রতনিয়িত যোগাযোগ রাখার গুরুত্ব। এটাই পরর্বতীতে সকল সমস্যা স্তিমিত করতে সহায়তা করে।
প্রত্যয় মেডিকেল ক্লিনিক এর চেয়ারম্যান নাজমুল হক বলনে, জীবনের ভালমন্দ বিষয়গুলো থেকে শুধুমাত্র ভালো দিকগুলোর দিকে মনোযোগ দিতে, তাতেই বিষণ্ণতা থেকে দূরে থাকা সম্ভব।
রংপুর রাইর্ডাস এর ম্যানেজিং ডিরেক্টর এবং বসুন্ধরা গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান সাফওয়ান সোবহান তার পাঠানো র্বাতায় বলেন যে , “জীবন যতই কঠিন হোক, কোন না কোন উপায় ঠিকই থাকে। একটু আশার আলোর জন্য লেগে থাকা উচিৎ। কারণ, প্রতিটি জীবনই গুরুত্বর্পূণ, সবাই গুরুত্বর্পূণ।
কর্পোরেট ট্রেইনার এবং লাইফ কোচ জি . সামদানি ডন বলেন যে, নিজ নিজ সক্ষমতা ও শক্তিগুলো নিয়ে উপলব্ধি করতে এবং ব্যক্তিগত উন্নয়নে তৎপর হতে।
ভার্টিকাল হরাইজনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক তৌসিফ আলম বিষন্নতায় নিমজ্জিত তরুণদের দৃষ্টি আর্কষণ করে বলেন যে তাদের মাঝেও রয়েছে অনেক মেধা, তারাও করে দেখাতে পারে অসাধারণ কিছু। ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে সমাপ্ত হয় সচেতনতামূলক এই ক্যাম্পেইনটি।
অন্যান্য বিশ্ববদ্যিালয়গুলোতেও এই রকম আয়োজন করার পরকিল্পনা করেছেন আয়োজকরা। ক্যাম্পেইনটির পার্টনার হিসেবে ছিলো – ইউল্যাব, দি ডেইলি স্টার, স্টার ইউথ, জিটিভি,রেডিও ফুর্তি, র্যাংগস তোশিবা এবং উইক্রিয়েট।