ধর্মঘট ডেকে আবার পিছু হটল চট্টগ্রামের সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টরা

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সঙ্গে আলোচনার পর সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টরা দেশের সব কাস্টমস স্টেশনে তাদের দু’দিনের ধর্মঘট আবারও ১৫ দিনের জন্য স্থগিত করেছে।

গত ২৫ জুন ফেডারেশন অব বাংলাদেশ কাস্টমস ক্লিয়ারিং অ্যান্ড ফরওয়ার্ডিং এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশন লাইসেন্সিং বিধিমালা-২০২০ সংশোধনসহ বিভিন্ন দাবি আদায়ে চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসসহ দেশের সব কাস্টমস স্টেশনে ২৮ ও ২৯ জুন পূর্ণদিনের ধর্মঘটের ডাক দেয়।

এজেন্টস অ্যাসোসিয়েশন দেশের সব কাস্টমস স্টেশনে মোতায়েন করা সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টদের কাছেও চিঠি পাঠায় কর্মসূচি পালনের জন্য।

ফেডারেশন অব বাংলাদেশ কাস্টমস ক্লিয়ারিং অ্যান্ড ফরওয়ার্ডিং এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি শামসুর রহমান বলেন, ‘আমরা আমাদের ধর্মঘট স্থগিত করেছি। এনবিআর কর্মকর্তারা আমাদের দাবির বিষয়ে আশ্বস্ত করেছেন। আমাদের দাবি পূরণ না হলে পরবর্তী কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।’
এর আগে ৭ জুন একই দাবিতে সারাদেশের সব কাস্টমস স্টেশনে দিনব্যাপী ধর্মঘট করেন সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টরা। চট্টগ্রামে প্রায় ২৫০ সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট তাদের লাইসেন্স নবায়ন না করায় ১৮ মে সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত ধর্মঘটে যান।

সারা দেশে ৪২টি ছোট-বড় কাস্টমস স্টেশনে ১০ হাজার সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট রয়েছে। এরমধ্যে চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউসে তিন হাজার সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট কাজ করেন। এখানে প্রতিদিন ৭ হাজার বিল অব এন্ট্রি ও রপ্তানির বিল জমা হয়।

এএস/ডিজে

যখনই ঘটনা, তখনই আপডেট পেতে, গ্রাহক হয়ে যান এখনই!