শপিংমল খুললেও হকার বসতে মানা

ঈদের আগে হাটবাজার-দোকানপাট-শপিংমল খোলার অনুমতি দিলেও ফুটপাতে কোনো হকারকে বসতে দেওয়া হবে না। সোমবার ঈদের আগে ১০ মে থেকে শপিংমলগুলো নির্দিষ্ট সময়ের জন্য খুলে দেওয়ার ঘোষণা দেয় সরকার।

মঙ্গলবার (৬ মে) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ থেকে পুলিশ প্রধান, বিজিবি প্রধান, বাংলাদেশ কোস্টগার্ড প্রধান ও আনসার ও ভিডিপি অধিদপ্তর প্রধানের কাছে এই বিষয়ে নির্দেশনা পাঠানো হয়েছে।

ওই নির্দেশনায় বলা হয়েছে, ‘সরকার দেশের বিভিন্ন জেলা, উপজেলায় অভ্যন্তরীণভাবে ব্যবসা-বাণিজ্য, দোকানপাট, শপিংমল আগামী ১০ মে থেকে সীমিত আকারে চালুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। হাট-বাজার, ব্যবসা কেন্দ্র, দোকানপাট ও শপিংমলগুলো সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টার মধ্যে সীমিত রাখতে হবে। তবে ফুটপাতে বা প্রকাশ্য স্থানে হকার, ফেরিওয়ালা বা অস্থায়ী দোকানপাট বসতে দেওয়া যাবে না।’

নির্দেশনায় বলা হয়, নির্ধারিত ব্যবসা কেন্দ্র, দোকানপাট ও শপিং মলে ক্রেতা-বিক্রেতা উভয়ের জন্য মাস্ক বাধ্যতামূলক। প্রতিটি শপিংমলে হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহারসহ স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় ঘোষিত স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করতে হবে। প্রতিটি শপিংমল ও বিপণিবিতানের সামনে ‘স্বাস্থ্যবিধি না মানলে মৃত্যুঝুঁকি আছে’ লিখে ব্যানার টাঙাতে হবে।

লকডাউন বাস্তবায়নের নির্দেশনা মনে করিয়ে দিয়ে এতে বলা হয়, আন্তঃজেলা, আন্তঃউপজেলা যোগাযোগ, জনগণের চলাচল কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। রাত ৮টা থেকে সকাল ৬টা পর্যন্ত অতি জরুরি প্রয়োজন ছাড়া কেউ বাড়ির বাইরে বের হতে পারবে না।

সিপি

যখনই ঘটনা, তখনই আপডেট পেতে, গ্রাহক হয়ে যান এখনই!