শ্রীলঙ্কার সাথে আজ বাংলাদেশের পরাজয়ের শঙ্কাতো আছে, বৃষ্টিতে খেলা খণ্ডিত বা পরিত্যক্ত হওয়ার শঙ্কাও আছে, তবে সবচেয়ে বড় আশঙ্কা দলের বড় তারকা সাকিবকে হারানোর।
দলে পরিবর্তনের একটা রব উঠেছে এবং হাওয়া বইছে। ইন-আউটের যোগফল কিন্তু সমানে সমান – ১১ জনই খেলবে বা খেলতে পারবে। সফলতার পালে হাওয়া না বইলে অদলবদলের যুক্তির কোন মুক্তি নেই।
কেন জানি আমাদের আত্মবিশ্বাসের অধোগামিতা শুরু হলো। ওটা ঊর্ধগামী না হলে পরিবর্তনেও ‘পরিবর্তন’ আসবে না। আমাদের উপমহাদেশের দলগুলো ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে পারে না। আবার খেলোয়াড়দের হিরো থেকে জিরোতে নামাতে বেশি নয়, দুয়েকটা ম্যাচ পরখ করে মাত্র।
আমি আমার দেশের বড় সমর্থক হলেও শ্রীলঙ্কাকে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দেবে এমন আশা করতে পারছি না। ম্যাচটি খণ্ডিত হলে যে কোন ফলাফল হতে পারে। পুরো ম্যাচ হলে যেইই আগে ব্যাট করুকনা কেন খুব বড় স্কোরের আশা নেই। আজ বাংলাদেশের ফিরে আসার দিনে মনস্তাত্ত্বিক ভাবে শ্রীলঙ্কাই এগিয়ে।
গতকাল দ. আফ্রিকা-উইন্ডিজ ম্যাচ শুধু ভেসে যায়নি, সাথে দ. আফ্রিকার টুর্নামেন্টে টিকে থাকার আশাও ভেসে গেছে। পক্ষান্তরে উইন্ডিজের বেশি লাভ নাহলেও ক্ষতি হয়নি।