সেন্টমার্টিনসহ ২ পর্যটন স্পট সাজবে নতুন করে, হবে আধুনিক জেটিও

‘কক্সবাজারে অনেক উন্নত হয়েছে। তবে পরিকল্পিতভাবে এবার পর্যটন স্পটগুলো সাজাতে হবে। সোনাদিয়া, কুতুবদিয়া ও সেন্টমার্টিনে আধুনিক জেটি নির্মাণ করা প্রয়োজন। যাতে এই স্পটগুলো আরো বিকশিত এবং পর্যটকদের নজর কাড়ে। সেন্টমার্টিনে অপরিকল্পিতভাবে স্থাপনা ও দোকানপাট করা হয়েছে। এতে শ্রীহীন হয়ে পড়েছে দ্বীপটি। তাই এখানে একটি সুন্দর মার্কেট করা আবশ্যক।’

রোববার (৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সঙ্গে পর্যটন সংশ্লিষ্ট স্টেকহোল্ডারদের মতবিনিময় অনুষ্ঠিত হয়। এতে বেসামরিক বিমান ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট মো. মাহবুব আলী এসব কথা বলেন।

বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীর সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের স্থায়ী কমিটির সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন এমপি, সাইমুম সরওয়ার কমল এমপি ও আশেক উল্লাহ রফিক এমপি।

ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘কক্সবাজারের কোনো হোটেলের স্যুয়ারেজ সিস্টেম নেই। যার কারণে পর্যটকদের পয়োঃবর্জ্য সাগরে যাচ্ছে। বিষয়টি প্রধানমন্ত্রীকে অবহিত করা হয়েছে। অতি শিগগিরই যাতে এখানে সেন্ট্রাল এসটিপি স্থাপন করা দরকার।’

সভাপতির বক্তব্যে স্থায়ী কমিটির সভাপতি র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী বলেন, ‘সোনাদিয়া দ্বীপ নিয়ে করা মাস্টারপ্ল্যান ২য় স্টেজে রয়েছে। এটি চূড়ান্তভাবে অনুমোদন পেলে বদলে যাবে সোনাদিয়ার চেহারা।’

সভায় উপস্থিত ছিলেন আশেক উল্লাহ রফিক এমপি, কানিজ ফাতেমা আহমদ এমপি, পর্যটন মন্ত্রণালয়ের পর্যটন সচিব মোকাম্মেল হোসেন, চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনার মো. আমিনুর রহমান, জেলা প্রশাসক মুহম্মদ শাহীন ইমরান, পুলিশ সুপার মো. মাহফুজুল ইসলাম ও ট্যুরিস্ট পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাহীনসহ পর্যটন সংশ্লিষ্টরা।

ডিজে

যখনই ঘটনা, তখনই আপডেট পেতে, গ্রাহক হয়ে যান এখনই!