এটিএম থেকে তোলা যাবে লাখ টাকা

সপ্তাহব্যাপি লকডাউনে গ্রাহকরা দিনে এক লাখ টাকা তুলতে পারবেন ব্যাংকের এটিএম বুথ থেকে।

বুধবার (৩০ জুন) বাংলাদেশ ব্যাংক এ বিষয়ে জারি করা এক সার্কুলারে জানিয়েছে, ‘ব্যাংকগুলো তাদের এটিএমে টাকা উত্তোলনের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ সীমার ন্যূনতম পরিমাণ হবে এক লাখ টাকা এবং অন-আস গেজ অব আস উভয়ক্ষেত্রেই টাকা উত্তোলনের একক লেনদেনের ন্যূনতম পরিমাণ একই হবে। ২৪ ঘণ্টা গ্রাহক লেনদেন সুবিধার লক্ষ্যে অনলাইন ব্যাংকিং লেনদেন সেবাদানকারী ব্যাংকগুলো এই সেবা নিরবচ্ছিন্ন রাখবে।’

সার্কুলারে বলা হয়েছে, ‘লেনদেনের স্থান অর্থাৎ ব্যাংক, এটিএম, পয়েন্ট অব সেলস ও এজেন্ট পয়েন্টগুলো নিয়মিতভাবে জীবাণুমুক্ত ও সেখানে হ্যান্ড স্যানিটাইজার রাখার ব্যবস্থা নেবে। ব্যাংকগুলো তাদের এটিএম চ্যানেল সার্বক্ষণিক সচল রাখা এবং চাহিদা অনুযায়ী, দ্রুততম সময়ের মধ্যে এটিএম মেশিনে ক্যাশ ফিডিংয়ের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে।’

ওই সার্কুলারে আরও বলা হয়, ‘সরকার ঘোষিত সার্বিক কার্যাবলী/চলাচলে নিষেধাজ্ঞা চলাকালীন জরুরি ব্যাংকিং, এমএফএস ও পরিশোধ সেবা পরিচালনা করতে ব্যাংক, এমএফএস এবং সব ধরনের আর্থিক সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান গ্রাহকসেবার ক্ষেত্রে আইসিটিসহ সংকটকালীন সেবা ব্যবস্থাপনার জন্য একজনকে প্রধান করে তালিকা তৈরি করবে।’

বাংলাদেশ ব্যাংক বলছে, ‘সরকার ঘোষিত সার্বিক কার্যাবলী/চলাচলে নিষেধাজ্ঞা আরোপকালীন ব্যাংক, পিএসপি, পিএসও এবং এমএফএস জরুরি ও অত্যাবশ্যকীয় বিবেচনায় সংশ্লিষ্ট প্রোভাইডাররা নিজ নিজ সিস্টেম, ডিস্ট্রিবিউশন ও এজেন্ট চ্যানেল নিরবচ্ছিন্ন ও সচল রাখবে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনা অনুযায়ী, ‘গ্রাহকদের চাহিদা অনুযায়ী সরবরাহের জন্য ব্যাংকের ক্যাশ কাউন্টার, অটোমেটেড টেলার মেশিন (এটিএম), এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের এজেন্ট পয়েন্ট ও মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস (এমএফএস)-এর এজেন্ট পয়েন্টগুলোতে নগদ অর্থ ও ই-মানি (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) সরবরাহের সেবা নিরবচ্ছিন্নভাবে নিশ্চিত করবে।’

যখনই ঘটনা, তখনই আপডেট পেতে, গ্রাহক হয়ে যান এখনই!