কক্সবাজার কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল থেকে সদর উপজেলা গেইট পর্যন্ত সড়কে জলাবদ্ধতার দুর্ভোগ যাচ্ছে না। ড্রেনেজ ব্যবস্থা না থাকায় অল্প বৃষ্টিতেই ডুবছে এই সড়ক। আর একবার বৃষ্টি হলেই সেই পানি সরতে সময় লেগে যায় কয়েকদিন। ফলে দুর্ভোগের শেষ নেই যানবাহন চালক ও পথচারীদের। এ সময় কেউ মারা গেলে জানাযা ও লাশ দাফনে ভোগান্তির শেষ থাকে না।
এমনই ঘটনা ঘটেছে রোববার (২৩ আগস্ট) সকালে। কক্সবাজার পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের উত্তর ডিককুল গ্রামের বাসিন্দা ও চট্টগ্রাম সরকারি সিটি কলেজের প্রভাষক মো. মিজানুর রহমানের পিতা আবদুল হকের লাশ দাফন ও জানাযার জন্য স্থানীয় বাস টার্মিনালস্থ কেন্দ্রীয় কবরস্থান মাঠে নিয়ে যাওয়ার সময় জলাবদ্ধতার কারণে মুশকিলে পড়তে হয় স্বজনদের। হাঁটু পানি পেরিয়ে তাদের লাশ নিয়ে যেতে হয়েছে। এ সময় সাধারণ মানুষের মাঝে মিশ্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়।
ডিককুল গ্রামের বাসিন্দা ব্যবসায়ী হাশেম আলী অনেকটা ক্ষোভের সঙ্গে বলেন, দীর্ঘদিন ধরে বাস টার্মিনাল থেকে উপজেলা গেইট পর্যন্ত সড়কে ড্রেন নির্মাণ ও সড়ক সংস্কার না হওয়ায় খেসারত দিচ্ছে স্থানীয় লোকজন। একটু বৃষ্টি হলেই সড়কটি হাঁটু পানিতে ডুবে যায়। এখানকার লোকজন এক প্রকার পানিবন্দি হয়ে পড়ে। যান চলাচলে বিঘ্ন ঘটে।
এসএ