খালেদা জিয়াকে রাজনৈতিক অঙ্গন থেকে সরাতে ষড়যন্ত্র করছে : ডা. শাহাদাত

খালেদা জিয়াকে রাজনৈতিক অঙ্গন থেকে সরাতে ষড়যন্ত্র করছে : ডা. শাহাদাত 1চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সভাপতি ও কেন্দ্রীয় বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ডা. শাহাদাত হোসেন বলেছেন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী, বিএনপির চেয়ারপার্সন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে রাজনৈতিক অঙ্গন থেকে সরাতে এবং নির্বাচনে অযোগ্য ঘোষণা করার নীল নকশা বাস্তবায়নে ক্ষমতাসীনরা ষড়যন্ত্র করছে। বিদ্যুতের মূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদে কয়েকটি রাজনৈতিক দলের হরতালের কারণে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া নিজের নিরাপত্তা বিষয়ে বিবেচনা নিয়ে আদালতে যাওয়া সম্ভব নয় বলে সময়ের আবেদন জানালে আদালত বিষয়টি আমলে না নিয়ে সরকারের নির্দেশে গ্রেপ্তারী পরোয়ানা জারি করেছে।

ডা. শাহাদাত আরও বলেন, এতিমদের জন্য আসা একটি টাকাও অপচয় হয়নি, তা ব্যাংকে গচ্ছিত রয়েছে। এ মামলা সম্পূর্ণ ভূয়া রাজনৈতিক উদ্দেশ্য প্রণোদিত। বেগম খালেদা জিয়াকে জামিন না দিয়ে হয়রানী করার জন্যই প্রতি সপ্তাহে আদালতে হাজিরা দিতে বাধ্য করা হচ্ছে।

ডা. শাহাদাত আরও বলেন, বিচারকদের হাত-পা বাধা তারা স্বাধীনভাবে বিচার করতে পারছে বলেই বিএনপির চেয়ারপার্সন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারী পরোয়ানা। এই মামলার তদন্ত কর্মকর্তা হারুন উর রশিদকে সরকার পদন্নোতি দিয়েছে শুধু বেগম জিয়ার মামলার বাদি হওয়ার পুরস্কার হিসেবে। কিন্তু ৫ জানুয়ারিরমত নির্বাচন এদেশে আর হতে দেওয়া হবে না।

চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবুল হাশেম বক্কর বলেছেন, বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে অবৈধ সরকারের অনুগত আদালতকে ব্যবহার করে যে গ্রেফতারী পরোয়ানা জারি করেছেন তার ফল শুভ হবেনা। জনসমর্থনহীন সরকার ক্ষমতা হারানোর ভয়ে ভীত হয়ে বিএনপির নেতাকর্মীদের ভয় দেখানোর জন্য বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে গ্রেপ্ততারী পরোয়ানা জারি করেছে। বেগম জিয়া ও তার দল বিএনপি মামলা হামলা ও গ্রেফতারের ভয়ে ভীত নয়। আগুনে পুড়ে যেমন সোনা খাঁটি হয় ঠিক তেমনি জালেম সরকারের নানামূখি নির্যাতন সহ্য করে আজ সকলে খাটি সৈনিকে পরিনত হয়েছে।

এসময় উপস্থিত ছিলেন, বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য আলহাজ্ব শামসুল আলম, নগর বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি আলহাজ্ব আবু সুফিয়ান, আলহাজ্ব এম.এ. আজিজ, মোহাম্মদ মিয়া ভোলা, আলহাজ্ব মোহাম্মদ আলী, জয়নাল আবেদীন জিয়া, সবুক্তগীন ছিদ্দিকী মক্কি, আশরাফ চৌধুরী, হারুন জামান, কমিশনার মাহবুবুল আলম, কমিশনার নাজিম উদ্দিন, এড. মফিজুল হক ভূইয়া, অধ্যাপক নুরুল আলম রাজু, ইকবাল চৌধুরী, এস.এম. আবুল ফয়েজ, যুগ্ম সম্পাদক এস.এম. সাইফুল আলম, কাজি বেলাল উদ্দিন, শাহ আলম, আর ইউ চৌধুরী শাহীন, ইয়াছিন চৌধুরী লিটন, জাহাঙ্গীর আলম দুলাল, কমিশনার আবুল হাশেম, আনোয়ার হোসেন লিপু, বাবু টিংকু দাশ, গাজী মোঃ সিরাজ উল্লাহ, কোষাধ্যক্ষ সৈয়দ সিহাব উদ্দিন আলম, সাংগঠনিক সম্পাদক মঞ্জুরুল আলম মঞ্জু, কামরুল ইসলাম, হাজী মোঃ তৈয়্যব, সম্পাদকবৃন্দ শামসুল আলম ডক, আলহাজ্ব শামসুল আলম, জি.এম. আইয়ুব খান, মোঃ শাহ আলম, আবু জহুর, জহির আহমদ, হাজী মোঃ বেলাল, ইব্রাহিম, চৌধুরী, শিহাব উদ্দিন মবিন, মোঃ আলী মিঠু, এড. সিরাজুল ইসলাম, কমান্ডার শাহবুদ্দীন, গাজী আইয়ুব, এম.আই চৌধুরী মামুন, হাজী নুরুল আবসার, ডা. এস.এম. সরওয়ার আলম, নুরুল আকবর কাজল, আব্দুন নবী প্রিন্স, মোঃ আলী, জিয়াউদ্দিন খালেদ চৌধুরী, আব্দুল বাতেন, থানা সভাপতি বৃন্দ ফরিদ আহমদ বিএ, মঞ্জুর রহমান চৌধুরী, কাউন্সিলর আজিম উদ্দিন, মোশাররফ হোসেন ডেপতী, মোঃ সেকান্দর, মামুনুল ইসলাম হুমায়ুন, আব্দুল্লাহ আল হারুন, সহ-সম্পাদকবৃন্দ এ.কে. খান, আব্দুল হালিম স্বপন, মোঃ সেলিম, রফিকুল ইসলাম, ইদ্রিস আলী, খোরশেদ আলম কুতুবী, রেহান উদ্দিন প্রধান, এড. নেজাম উদ্দিন খান, সেলিম উদ্দিন শাহিন, বেগম লুৎফুন্নেছা, আজাদ বাঙ্গালি, আরিফ মেহেদী, ইউনুচ চৌধুরী হাকিম, আবু মুসা, শফিক আহমদ, আলমগীর নুর, নকিব উদ্দিন ভূইয়া, আব্দুল মতিন, ফয়েজ আহমেদ, আবুল খায়ের মেম্বার, মোস্তাফিজুর রহমান বুলু, আব্দুল হাই, থানার সম্পাদকবৃন্দ আবতাবুর রহমান শাহীন, আলহাজ্ব জাকির হোসেন, হাজী বাদশা মিয়া, নুর হোসেন আব্দুল কাদের জসিম সহ নগর বিএনপি, থানা ও ওয়ার্ড এবং অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। প্রেস বিজ্ঞপ্তি ।

যখনই ঘটনা, তখনই আপডেট পেতে, গ্রাহক হয়ে যান এখনই!