ক্রিকেটের সর্বোচ্চ সংস্থা আইসিসির সভাপতির পদটা আলঙ্কারিক। আগে এমন ছিলো না। এখন এমনই। আর আইসিসির সভাপতির তেমন কোনো কাজ নেই। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের প্রেসিডেন্ট নাজমুল হাসান পাপনের কথায়, “আইসিসি সভাপতির একমাত্র কাজ হলো অ্যাওয়ার্ড দেওয়া। তার আর কোনো কাজ নেই।” আর এই অ্যাওয়ার্ড দেওয়ার দায়িত্ব নিতে বিসিবির প্রেসিডেন্টের পদ ছাড়ার কোনো ইচ্ছে নেই পাপনের। পদটি বাংলাদেশের কেউ নেবে কি না তা নিয়েও সংশয় আছে তার। আর মাত্র তিন মাস বাকি আছে পদটির জন্য। তারপর তা ছেড়ে দিতে হবে। তাছাড়া এই বিষয়টি এখন স্পর্শকাতর। সরকারেরও অনুমতি লাগবে। তাই পাপন বলছেন, “প্রধানমন্ত্রীর সাথে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করতে হবে। এছাড়া কামাল ভাই (আহম মুস্তফা কামাল) এর সাথেও কথা বলা দরকার।”
ব্যাপারটা হলো আইসিসির সভাপতির পদ মুস্তফা কামাল সেদিন ছেড়ে দিলেন। বিশ্বকাপের ফাইনালে তাকে চ্যাম্পিয়নের ট্রফি দিতে না দেওয়ার প্রতিবাদ করেছেন কামাল। গঠনতন্ত্রবিরোধী আচরণ করা হয়েছে বলেই পদটা ছেড়েছেন তিনি। তার মেয়াদ পুরো হয়নি। তাই আইসিসি আবার বাংলাদেশের কাছে সভাপতির নাম চেয়ে পাঠিয়েছে। বিসিবির এই পদে তিনমাসের জন্য কাউকে দেয়ার তেমন একটা আগ্রহ দেখা যাচ্ছে না। তারপরও পাপন বলেছেন, “গঠনতন্ত্রে বিষয়টি নিয়ে কি আছে তা বিশ্লেষন করে দেখতে হবে। রবিবার আমরা বোর্ডের বৈঠকে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করবো।”
গুলশানে নিজের বাসায় শুক্রবার এক সংবাদ সম্মেলনে কথা বলছিলেন বোর্ড সভাপতি পাপন। সেখানে আসে জুনে ভারতের বাংলাদেশ সফরের বিষয়টিও। ভারতীয় মিডিয়া বলছে কামাল আইসিসির চেয়ারম্যান ও ভারতীয় বোর্ডের সাবেক সভাপতি এন শ্রীনিবাসনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করার ফল উল্টো হতে পারে। জুনে ভারত নির্ধারিত বাংলাদেশ সফর নাও করতে পারে। এই প্রসঙ্গটা আসে পাপনের সামনে। তিনি জানান, “আশা করি এ নিয়ে সমস্যা হবে না। ভারতের ক্রিকেট বোর্ডের প্রধান জগমোহন ডালমিয়ার সাথে আমাদের সম্পর্কটা ভালো।” শুধু তাই নয়। সম্পর্কের প্রসঙ্গ যেহেতু এসেছে তাই কামাল ইস্যুতে সম্পর্কে ফাটল ধরেছে কি না তাও একটু খতিয়ে দেখা দরকার। ৭ এপ্রিল আইপিএল এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠান কলকাতায়। এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়ে পাপন চাইছেন যোগাযোগটা বাড়িয়ে নিতে। তার এই সফরে উপকার আসতে পারে।
বিশ্বকাপে ভালো পারফরম্যান্সের কারণে অনেকে এখন বাংলাদেশকে নিয়ে আগ্রহী। পাপন বলেছেন, ওয়েস্ট ইন্ডিজ, পাকিস্তান ও জিম্বাবুয়ে মিলে বাংলাদেশের সাথে বাংলাদেশে একটি চার জাতি ক্রিকেট আসরে খেলতে আগ্রহী। আর সেই সিরিজটা নভেম্বরে হতে পারে বলে জানিয়েছেন বিসিবি সভাপতি।
ব্যাপারটা হলো আইসিসির সভাপতির পদ মুস্তফা কামাল সেদিন ছেড়ে দিলেন। বিশ্বকাপের ফাইনালে তাকে চ্যাম্পিয়নের ট্রফি দিতে না দেওয়ার প্রতিবাদ করেছেন কামাল। গঠনতন্ত্রবিরোধী আচরণ করা হয়েছে বলেই পদটা ছেড়েছেন তিনি। তার মেয়াদ পুরো হয়নি। তাই আইসিসি আবার বাংলাদেশের কাছে সভাপতির নাম চেয়ে পাঠিয়েছে। বিসিবির এই পদে তিনমাসের জন্য কাউকে দেয়ার তেমন একটা আগ্রহ দেখা যাচ্ছে না। তারপরও পাপন বলেছেন, “গঠনতন্ত্রে বিষয়টি নিয়ে কি আছে তা বিশ্লেষন করে দেখতে হবে। রবিবার আমরা বোর্ডের বৈঠকে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করবো।”
গুলশানে নিজের বাসায় শুক্রবার এক সংবাদ সম্মেলনে কথা বলছিলেন বোর্ড সভাপতি পাপন। সেখানে আসে জুনে ভারতের বাংলাদেশ সফরের বিষয়টিও। ভারতীয় মিডিয়া বলছে কামাল আইসিসির চেয়ারম্যান ও ভারতীয় বোর্ডের সাবেক সভাপতি এন শ্রীনিবাসনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করার ফল উল্টো হতে পারে। জুনে ভারত নির্ধারিত বাংলাদেশ সফর নাও করতে পারে। এই প্রসঙ্গটা আসে পাপনের সামনে। তিনি জানান, “আশা করি এ নিয়ে সমস্যা হবে না। ভারতের ক্রিকেট বোর্ডের প্রধান জগমোহন ডালমিয়ার সাথে আমাদের সম্পর্কটা ভালো।” শুধু তাই নয়। সম্পর্কের প্রসঙ্গ যেহেতু এসেছে তাই কামাল ইস্যুতে সম্পর্কে ফাটল ধরেছে কি না তাও একটু খতিয়ে দেখা দরকার। ৭ এপ্রিল আইপিএল এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠান কলকাতায়। এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়ে পাপন চাইছেন যোগাযোগটা বাড়িয়ে নিতে। তার এই সফরে উপকার আসতে পারে।
বিশ্বকাপে ভালো পারফরম্যান্সের কারণে অনেকে এখন বাংলাদেশকে নিয়ে আগ্রহী। পাপন বলেছেন, ওয়েস্ট ইন্ডিজ, পাকিস্তান ও জিম্বাবুয়ে মিলে বাংলাদেশের সাথে বাংলাদেশে একটি চার জাতি ক্রিকেট আসরে খেলতে আগ্রহী। আর সেই সিরিজটা নভেম্বরে হতে পারে বলে জানিয়েছেন বিসিবি সভাপতি।