রাঙামাটির কাপ্তাইয়ে কর্ণফুলী নদীতে তলিয়ে যাওয়ার ১৬ ঘণ্টা পর ভেসে উঠলো অ্যাডভোকেট হামেদ হাসানের (৩০) মরদেহ। শুক্রবার (১৪ জুন) সকাল সাড়ে ৭টায় তার মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
হামেদ চট্টগ্রামের সাবেক মেয়র মরহুম এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরীর একান্ত সহকারী (এপিএস) ওসমান গণীর ছোট ভাই।
এর আগে বৃহস্পতিবার বিকেলে তার ভাগ্নে আনোয়ারুল আরেফিন অনুর (১৯) মরদেহ উদ্ধার করে নৌবাহিনীর ডুবুরি দল।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বৃহস্পতিবার (১৩ জুন) কাপ্তাইয়ের শিলছড়িতে ঘুরতে এসে কর্ণফুলী নদীতে গোসল করতে নেমে তলীয়ে যায় চট্টগ্রামের চকবাজারের বাদুরতলার মো. কায়কোবাদের ছেলে অ্যাডভোকেট হামেদ হাসান (৩০) এবং তার ভগ্নিপতি চট্টগ্রামের হালি শহরের খাঁন বাড়ির আরিফ খাঁনের ছেলে আনোয়ারুল আরেফিন অনু (১৯)।
স্থানীয়রা বিষয়টি প্রশাসনকে জানালে নৌবাহিনীর ডুবুরি দল উদ্ধার অভিযান চালিয়ে ওইদিন বিকেল সাড়ে ৪টায় আনোয়ারুল আরেফিন অনুর মরদেহ উদ্ধার করলেও নিখোঁজ ছিলেন হামেদ হাসান। অবশেষে শুক্রবার সকাল সাড়ে ৭টায় কর্ণফুলী নদীতে ভাসমান অবস্থায় দেখা যায় অ্যাডভোকেট হামেদ হাসানের মরদেহ।
কাপ্তাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আশ্রাফ আহমেদ রাসেল ও কাপ্তাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সৈয়দ মো. নূর ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে চট্টগ্রাম প্রতিদিনকে বলেন, শুক্রবার সকাল ৯টার দিকে তার ভাই ওসমান গণীর কাছে হামেদের মরদেহটি তুলে দেওয়া হয়েছে।
এএইচ