সীতাকুণ্ডে গৃহবধুর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

সীতাকুণ্ডে গৃহবধুর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার 1সীতাকুণ্ড প্রতিনিধি : সীতাকুণ্ডে এক গৃহবধুর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ । তার নাম জয়া রানী দাশ (২০) ।
মঙ্গলবার সন্ধ্যায় উপজেলার দক্ষিণ বাঁশবাড়ীয়া নাথ পাড়া এলাকা থেকে জয়া রানীর স্বামীর ঘর থেকে গলায় ফাঁস দেয়া লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ ময়নাতদন্ত রিপোর্টের জন্য মর্গে প্রেরন করেন। জয়া রানীর বাড়ি চট্টগ্রাম নগরীর হালিশহর এলাকায়।
গত তিন মাস আগে তার বিয়ে হয়। জয়া রানীর ভাই রনি চন্দ্র দেব নাথ অভিযোগ করেন, গত ২/৩ দিন আগে আমার বোনের অসুখ হয়েছিল, তার স্বামী ঔষধ না এনে আমার বোনকে মেরে ফেলেছে, আমার বোন গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেনি, এরা সবাই মিলে আমার বোনকে মরতে বাধ্য করেছে।

জানা যায়, গত তিন মাস আগে চট্টগ্রাম নগরীর হালিশহর এলাকার কেশব চন্দ্রদেবনাথের কন্যা জয়া রানী দেবনাথের সঙ্গে সীতাকুণ্ড উপজেলার দক্ষিণ বাঁশবাড়ীয়া নাথ পাড়া এলাকার মৃদুল কান্তি নাথের বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকে স্বামীর সংসারে বিভিন্ন কারণে জয়া রানীকে অশান্তির মধ্যে দিনযাপন করতে হত।

গত কয়েকদিন আগে থেকে জয়া রানী অসুখে ভূগছিল। রোগের যন্ত্রণায় সহ্য না করতে পেরে স্বামীকে একাধিকবার ঔষধ আনতে বললে স্বামী ঔষধ এনে দেয়নি। মঙ্গলবার সকালে স্বামী কাজে বের হলে জয়া রানী নিজ ঘরে গলায় ফাঁস দেয়। পরে স্বামী ঘরে এসে অনেক চিৎকার- চেচামিচি করে সাড়া শব্দ না পেয়ে ঘরের উপর দিয়ে ঘরে ঢুকে স্ত্রী গলায় ফাঁস দেয়া অবস্থায় দেখতে পায়। পরে বিষয়টি স্থানীয় প্রতিনিধিকে জানালে পুলিশকে
খবর দেয়।
পুলিশ সন্ধ্যায় গিয়ে লাশটি উদ্ধার করে ময়না তদন্ত রিপোর্টের জন্য মর্গে প্রেরন করেন। সীতাকুণ্ড মডেল থানার এসআই মো. আব্দুর রউফ বলেন, আমরা সন্ধ্যায় গিয়ে নববধূর লাশটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্ত রিপোর্টের জন্য মর্গে প্রেরন করেছি, এখন রিপোর্ট হাতে আসলে মৃত্যুর সঠিক তথ্য জানা যাবে। নিহতের শরীরে আঘাতের চিহৃ নেই, তবে গলায় ছোট্ট একটি দাগ রয়েছে বলেও তিনি জানান।
সীতাকুণ্ডে গৃহবধুর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
সীতাকুণ্ড প্রতিনিধি : সীতাকুণ্ডে এক গৃহবধুর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ । তার নাম জয়া রানী দাশ (২০) ।
মঙ্গলবার সন্ধ্যায় উপজেলার দক্ষিণ বাঁশবাড়ীয়া নাথ পাড়া এলাকা থেকে জয়া রানীর স্বামীর ঘর থেকে গলায় ফাঁস দেয়া লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ ময়নাতদন্ত রিপোর্টের জন্য মর্গে প্রেরন করেন। জয়া রানীর বাড়ি চট্টগ্রাম নগরীর হালিশহর এলাকায়।
গত তিন মাস আগে তার বিয়ে হয়। জয়া রানীর ভাই রনি চন্দ্র দেব নাথ অভিযোগ করেন, গত ২/৩ দিন আগে আমার বোনের অসুখ হয়েছিল, তার স্বামী ঔষধ না এনে আমার বোনকে মেরে ফেলেছে, আমার বোন গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেনি, এরা সবাই মিলে আমার বোনকে মরতে বাধ্য করেছে।

জানা যায়, গত তিন মাস আগে চট্টগ্রাম নগরীর হালিশহর এলাকার কেশব চন্দ্রদেবনাথের কন্যা জয়া রানী দেবনাথের সঙ্গে সীতাকুণ্ড উপজেলার দক্ষিণ বাঁশবাড়ীয়া নাথ পাড়া এলাকার মৃদুল কান্তি নাথের বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকে স্বামীর সংসারে বিভিন্ন কারণে জয়া রানীকে অশান্তির মধ্যে দিনযাপন করতে হত।

গত কয়েকদিন আগে থেকে জয়া রানী অসুখে ভূগছিল। রোগের যন্ত্রণায় সহ্য না করতে পেরে স্বামীকে একাধিকবার ঔষধ আনতে বললে স্বামী ঔষধ এনে দেয়নি। মঙ্গলবার সকালে স্বামী কাজে বের হলে জয়া রানী নিজ ঘরে গলায় ফাঁস দেয়। পরে স্বামী ঘরে এসে অনেক চিৎকার- চেচামিচি করে সাড়া শব্দ না পেয়ে ঘরের উপর দিয়ে ঘরে ঢুকে স্ত্রী গলায় ফাঁস দেয়া অবস্থায় দেখতে পায়। পরে বিষয়টি স্থানীয় প্রতিনিধিকে জানালে পুলিশকে
খবর দেয়।
পুলিশ সন্ধ্যায় গিয়ে লাশটি উদ্ধার করে ময়না তদন্ত রিপোর্টের জন্য মর্গে প্রেরন করেন। সীতাকুণ্ড মডেল থানার এসআই মো. আব্দুর রউফ বলেন, আমরা সন্ধ্যায় গিয়ে নববধূর লাশটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্ত রিপোর্টের জন্য মর্গে প্রেরন করেছি, এখন রিপোর্ট হাতে আসলে মৃত্যুর সঠিক তথ্য জানা যাবে। নিহতের শরীরে আঘাতের চিহৃ নেই, তবে গলায় ছোট্ট একটি দাগ রয়েছে বলেও তিনি জানান।

যখনই ঘটনা, তখনই আপডেট পেতে, গ্রাহক হয়ে যান এখনই!