বিদেশ থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে এসে হোম কোয়েরান্টাইনে আছেন চট্টগ্রাম নগর পুলিশের (সিএমপি) ২৫ জন কর্মকর্তা। তাদের মধ্যে আছেন ২ জন অতিরিক্ত উপ-কমিশনার, ১ জন পরিদর্শক, ৫ জন উপ-পরিদর্শক বাকীরা কন্সটেবল।
তারা সবাই জর্ডান থেকে ‘বিস্ফোরণ ঘটনার প্রতিব্যবস্থা (এক্সপ্লোসিভ ইন্সিডেন্স কাউন্টার মেজার)’ শীর্ষক প্রশিক্ষণ শেষে দেশে ফিরেছেন। প্রশিক্ষণের ব্যবস্থ করেছিল আমেরিকার এন্টি টেরোরিজম এসোসিয়েশন।
২৫ জন পুলিশ কর্মকতার ১৫ জন বোমা নিষ্ক্রিয়করণ আর অপর ১০ জন সন্ত্রাসবাদসহ বিশেষ সময়ের জন্য প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেছেন।
জানা গেছে, ১৫ জন কাতার এয়াওয়েজের বিমানে জর্ডানের আম্মান বিমান বন্দর, দোহা বিমান বন্দর হয়ে ঢাকা আসেন। অপর ১০ জন এমিরেটস এয়ারলাইন্সের বিমানে আম্মান বিমান বন্দর, দুবাই বিমান বন্দর হয়ে ঢাকা আসেন। কোথাও তাদের করোনাভাইরাস পজেটিভ প্রমাণ হয়নি। ১০ দিন কোয়ারেন্টাইনে থেকেও তাদের কোন লক্ষণ দেখা যায়নি।
১৮ জনকে সিএমপির তত্বাবধায়নে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে কোয়েরান্টাইনে রাখা হয়েছে। উচ্চপদস্থ ২ জনসহ ৭ কর্মকর্তাকে রাখা হোম কোয়েরান্টাইনে।
সিএমপি কমিশনার চট্টগ্রাম প্রতিদিনকে বলেন, দুই জন অতিরিক্ত উপ-কমিশনারসহ সিএমপি পরিবারের ২৫ সদস্য জর্ডান থেকে প্রশিক্ষণ শেষে দেশে ফিরার পর আমরা তাদের কোয়ারেন্টাইনের রেখেছি। তাদের কারোই করোনাভাইরাস পজিটিভ নয়। শুধুমাত্র সতর্কতার স্বার্থে, দেশের স্বার্থে তাদের কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে।
এফএম/এসএইচ