শেখ হাসিনার হাতে যতদিন দেশ, পথ হারাবে না বাংলাদেশ

বাংলাদেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার পথে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রেখে চলেছেন অগ্রণী ভূমিকা। উন্নত বিশ্বের দরবারে দেশকে প্রতিষ্ঠা করার লক্ষে প্রধানমন্ত্রীর ভূমিকা অনিস্বীকার্য। ২০১৮ সালে ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন বাংলাদেশের গণতন্ত্র ও উন্নয়নের ইতিহাসে বাঙালি জাতির স্বপ্নজয়ের একটি বিশাল মাইলফলক। শেখ হাসিনার হাতে যতদিন দেশ, পথ হারাবে না বাংলাদেশ। বিজয় দিবস উপলক্ষে চট্টগ্রামের কোতোয়ালী চত্বরে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সম্পাদক ইয়াসির আরাফাতের নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত আনন্দ মিছিল ও সমাবেশে বক্তারা এসব কথা বলেন।

৩০ ডিসেম্বর (বুধবার) মিছিলটি নগরীর নিউমার্কেট, নতুন স্টেশন, দারুল ফজল মার্কেট, তিনপুল মাথা হয়ে চট্টগ্রাম জেলা পরিষদ চত্বরে গিয়ে শেষ হয়।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন শ্রমিক নেতা শাহ আলম ভূঁইয়া, সৈয়দুল ইসলাম, যুবলীগ নেতা শোয়েব ইসলাম, মোস্তফা পলিন, মঈনুল হক, নগর ছাত্রলীগের সম্পাদক মণ্ডলীর সদস্য নাছির উদ্দিন কুতুবী, জালাল আহমেদ রানা, ইমরান হোসেন জনি, নগর তাঁতী লীগ নেতা মো. সালেহ উদ্দিন, মো. রাশেদ, মো. পারভেজ, পলাশ দত্ত, মো. সাদ্দাম হোসেন, ইরফান আলী ফাহিম, কৌশিক মজুমদার, মো. মাহিম, জামশেদ আরমান, ইমদাদুর রহমান রিয়াদ, শামিম শান্ত, রাব্বি হোসেন আদি, ইন্দ্রজিত ভট্টাচার্য্য, শুভজিত দাশ, ইফতেখার হোসেন প্রমুখ।

সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ইয়াসির আরাফাত বলেন রাজনীতিতে হতাশ হয়ে বিএনপি-জামায়াত আবোল-তাবোল বকছে। ধর্মীয় অনুভূতিকে কাজে লাগিয়ে জনগণকে বিভ্রান্ত করছে তারা। দেশে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করে বিএনপি-জামায়াত ও তাদের দোসররা যে ষড়যন্ত্রের অপচেষ্টা চালিয়েছে সরকার তা নস্যাৎ করে দিয়েছে। এখন তারা বলছে দেশে বাক স্বাধীনতা নেই। ক্ষমতায় থাকাকালে গণতন্ত্রের কথা বলে বিএনপি-জামায়াত গণতন্ত্র হত্যার মহোৎসবে মেতে উঠেছিল। দেশের জনগণ আওয়ামী লীগকে নির্বাচিত করে গণতন্ত্রের পুনজর্ন্ম দিয়েছে। আর তারা বলছে দেশে গণতন্ত্র জিম্মি হয়ে আছে। রাজনীতিতে হতাশ হয়ে তারা এখন প্রলাপ বকছে।

যখনই ঘটনা, তখনই আপডেট পেতে, গ্রাহক হয়ে যান এখনই!