শহীদ সাইফুদ্দিন খালেদের রাজনীতি চর্চা অনুকরণীয়, স্মরণসভায় আ জ ম নাছির

চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন বলেছেন, ‘জাতিরজনক বঙ্গবন্ধু সহকর্মী ও বঙ্গবন্ধু সরকারের মন্ত্রী জহুর আহমেদ চৌধুরীর জৈষ্ঠ সন্তান ছিলেন সাইফুদ্দিন খালেদ চৌধুরী। তিনি ছিলেন বঙ্গবন্ধুর আদর্শে গড়া নির্ভীক ছাত্রনেতা। ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে ইমাম গাজ্জালী কলেজ সংলগ্ন এলাকায় সম্মুখ যুদ্ধে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর হাতে শাহাদাতবরণ করেছিলেন। জহুর আহমেদ চৌধুরীর মত নেতার সন্তান হয়েও শহীদ সাইফুদ্দিন খালেদ চৌধুরীর মধ্যে কখনো কোনো অহংবোধ কাজ করেনি। পিতার নাম ব্যবহার করে কোন স্বার্থ হাসিল করেননি। তিনি এমনভাবে জীবনযাপন করেছেন যেন পিতার সুনাম কখনো ক্ষুণ্ন না হয়। তিনি রাজনীতি চর্চার এক অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত।’

শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধা সাইফুদ্দিন খালেদ চৌধুরীর ৫২তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে বৃহস্পতিবার (১৩ এপ্রিল) সকালে চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাব ইঞ্জিনিয়ার আবদুল খালেক মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত স্মরণসভায় তিনি একথা বলেন।

চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহতাব উদ্দিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে ও বাগমনিরাম ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাইফুল আলম বাবুর সঞ্চালনায় স্মরণসভায় চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধ নঈম উদ্দিন চৌধুরী, উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা শফর আলী, বীর মুক্তিযোদ্ধা মহিউদ্দিন রাশেদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা ফেরদৌস হাফিজ খান রুমু, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কাশেম চিশতি, বীর মুক্তিযোদ্ধা ফিরোজ আহমেদ, চট্টগ্রাম-৮ আসন উপনির্বাচনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী ও চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক নোমান আল মাহমুদ বক্তব্য রাখেন।

স্মরণসভায় চৌধুরী হাসান মাহমুদ হাসনী, চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সদস্য সাইফুদ্দিন খালেদ বাহার, বীর মুক্তিযোদ্ধা বেলাল আহমেদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. ইসলাম, বীর মুক্তিযোদ্ধা চিরঞ্জীব চৌধুরী, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ নেতা আবুল হাশেম, মোজাহেরুল ইসলাম চৌধুরী, অ্যাডভোকেট শাকিল মাহমুদ, মিথুন বড়ুয়া, ফারুক আহমেদ, কাউন্সিলর শৈবাল দাশ সুমন, কেন্দ্রীয় যুবলীগ নেতা আবদুল্লাহ আল মামুন, ছাত্রলীগ নেতা ইসতিয়াক আহমেদ চৌধুরী, স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা কেবিএম শাহজাহান উপস্থিত ছিলেন।

যখনই ঘটনা, তখনই আপডেট পেতে, গ্রাহক হয়ে যান এখনই!