মৃত্যুর কাছে হার মানলেন তিশাও

ডাক নাম তিশা। পুরোনাম ডরিন তিশা গোমেজ। ১৭ নভেম্বর সকালে স্কুলে যাওয়ার পথে পাথরঘাটা বিস্ফোরণের সময় দেয়াল চাপায় গুরুতর আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। অতঃপর ১৩ দিন মৃত্যুর সাথে লড়াই করে হেরে গেলেন তিশা গোমেজ। বাকী সাত জনের সাথে তিশাও আজ অতীত স্মৃতিতে পরিণত হলো।

বাবা অনল গোমেজের দুই মেয়ের মাঝে বড় মেয়ে তিশা। পড়তেন ইসলামিয়া কলেজের বিএ শেষ বর্ষে। পাশাপাশি তিশা পড়াতেন পাথরঘাটার সেন্ট জনস গ্রামার স্কুলে।

শুক্রবার (২৯ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ১১টায় চমেক হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মৃত্যুবরণ করেন।

চমেক হাসপাতালের পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ জহিরুল হক ভূঁইয়া চট্টগ্রাম প্রতিদিনকে বলেন, ‘ডরিন গোমেজের মাথায় গুরুতর আঘাত লাগে। আইসিইউতে তিনি চিকিৎসাধীন ছিলেন। আজ ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষণা করেন।’

গত ১৭ নভেম্বর নগরীর পাথরঘাটায় গ্যাসলাইন বিস্ফোরণের ঘটনায় নিহত হয় ৭জন। আহত হয় ৯জন। আশঙ্কাজনক অবস্থায় ৪জনকে আইসিউতে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ডরিন তিশা গোমেজ মৃত্যুবরণ করেন।

এসআর/সিপি

যখনই ঘটনা, তখনই আপডেট পেতে, গ্রাহক হয়ে যান এখনই!