মুরাদপুরের ফুটপাতে ভাসমান ব্যবসা, ১৮ দোকানি কারাগারে

চট্টগ্রাম নগরের পাঁচলাইশ থানার মুরাদপুর এলাকায় সড়কের পাশে ও ফুটপাতে ভাসমান দোকান বসিয়ে জনদুর্ভোগ সৃষ্টি করার দায়ে ১৮ জন দোকানিকে আটকের পর কারাগারে পাঠিয়েছে পুলিশ। শুক্রবার (৮ নভেম্বর) দুপুরে তাদেরকে কারাগারে প্রেরণ করা হয়।

গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন পাঁচলাইশ থানার হিলভিউ এলাকার আবদুল খালেকের পুত্র মো. হান্নান (২৮), মেয়র গলি এলাকার তোফাজ্জল হোসেনের পুত্র আল আমিন (১৮), ফারুক হোসেনের পুত্র মো. নোমান (২২), রহমান নগর এলাকার হারুনের পুত্র ইমন (২২), কসমোপলিটন এলাকার মোমিনের পুত্র শাওন (১৮), শেরশাহ এলাকার চাঁন্দ মিয়ার পুত্র মো. কামাল (১৮), মেয়র গলি এলাকার নবী হোসেনের পুত্র সোহেল (২২), একই থানার দুই নম্বর গেইট এলাকার আবদুল বাসারের পুত্র মনির হোসেনের (৩০), একই থানার তুলাতলি এলাকার জালাল আহমদের পুত্র মো. সাজ্জাত (১৯), কসমোপলিটন এলাকার মৃত কামাল শেখের পুত্র মাহমুদ হাসান লাভলু (১৯), চট্টগ্রামের লোহাগাড়া তাতী পাড়া এলাকার মৃত আবদুল খায়েরের পুত্র শফিকুর রহমান (৩২), ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইল থানার মটঘোনা এলাকার মোস্তাক খানের পুত্র সেলিম খান (৪২), নোয়াখালী জেলার সুধারাম থানার চরবৈশাখী এলাকার মো. নসুর পুত্র সাইফুল (১৯), চাঁদপুর জেলার শাহরাস্তি থানার দহরছি এলাকার আবদুল মান্নানের পুত্র মাহবুব আলম (৩২), ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীন নগর থানার দৌলতপুর এলাকার রবিউল আউয়ালের পুত্র আবুল হোসেন (৩০), বরিশাল জেলার মুলাদী থানার কান্তির চর এলাকার বিনাই মোল্লার পুত্র আল আমি মোল্লা (৩২), চট্টগ্রামের চন্দনাইশ উপজেলার খাড়েলা পাড়ার মৃত বাদশা মিয়ার পুত্র সোহেল (৩২), কিশোরগঞ্জ জেলার অষ্টগ্রাম থানার আলী নগর পাড়ার আবদুল মোতালেবের পুত্র নুর ইসলাম (৩৮)।

বিষয়টি নিশ্চিত করে পাঁচলাইশ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কাশেম ভূঁইয়া চট্টগ্রাম প্রতিদিনকে বলেন, ‘গতকাল সকাল থেকে মুরাদপুর, ২ নম্বর গেইটসহ থানার আশপাশে সড়কে ও ফুটপাতে ভাসমান দোকান বসিয়ে জনদুর্ভোগ সৃষ্টি করার অপরাধে ১৮ জন দোকানিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এদের প্রত্যেকের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে। শুক্রবার দুপুরে ১৮জনকে আদালতে পাঠানো হয়েছে’।

মুআ/এসএস

যখনই ঘটনা, তখনই আপডেট পেতে, গ্রাহক হয়ে যান এখনই!