মীরসরাইয়ে সংঘর্ষের ঘটনায় ১৬৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা

মীরসরাইয়ে সংঘর্ষের ঘটনায় ১৬৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা 1মীরসরাই প্রতিনিধি : মীরসরাই উপজেলার বড়তাকিয়া এলাকায় পুলিশ ও সিএনজি অটোরিক্সা চালকদের সংঘর্ষের ঘটনায় গ্রেফতারকৃত ১২ নম্বর খৈয়াছড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাহেদ ইকবাল চৌধুরীকে প্রধান আসামী করে মোট ১৬৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে মীরসরাই থানা পুলিশ।
রবিবার (১৬ জুলাই) সকালে পুলিশ বাদী হয়ে এ মামলা দায়ের করেন ।

শনিবার বিকালে সিএনজি অটোরিক্সা চালকদের সাথে সংঘর্ষ চলাকালে মীরসরাই থানার কনষ্টেবল দীপু চাকমার কাছ থেকে চায়নীজ রাইফেলটি লুণ্ঠিত হয় বলে জানিয়েছিলেন জেলা পুলিশের সীতাকুণ্ড সার্কেলের এএসপি মাহবুবুর রহমান।
এদিকে হামলার ঘটনার সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে ১২ নম্বর খৈয়াছড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাহেদ ইকবাল চৌধুরীসহ ৪ জনকে মীরসরাই থানা পুলিশ আটক করে। আটক তাঁকে চট্টগ্রামে নিয়ে আসা হয়েছে।

ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সাইরুল ইসলাম জানান, গতকালের ঘটনায় ১৬৫ জনকে আসামী করে মামলা দায়ের করা হয়েছে । এ মামলার এজাহারভুক্ত আসামী হিসেবে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে আটক ইউপি চেয়ারম্যান জাহেদ ইকবাল চৌধুরীকে।

তিনি জানান, পুলিশের খোয়া যাওয়া অস্ত্রটি গতকাল রাত ১০টার সময় বড়তাকিয়া মাজার এলাকার একটি পুকুর থেকে ভাঙ্গা অবস্থায় উদ্ধার করা হয়।

শনিবারের ঘটনার পর থেকে বড়তাকিয়া এলাকায় পুলিশ মেতায়েন করা হয়েছে।
উল্লেখ্য গতকাল বিকালে ইউপি চেয়ারম্যানকে বহনকারী একটি সিএনজি অটোরিক্সাকে তল্লাশী ও কাগজপত্র পরিক্ষার করার সময় হাইওয়ে পুলিশের সাথে চেয়ারম্যানের তর্কবির্তক সৃষ্টি হয়। এসময় হাইওয়ে পুলিশের এএসআই জাকির ওই অটোরিক্সাটি আটক করে। জাহেদ ইকবাল নিজের পরিচয় দিয়ে অটোরিক্সাটি ছাড়ার অনুরোধ করলে ওই পুলিশ চেয়ারম্যানকে গালিগালাজ করে অটোরিক্সা জ্বালিয়ে দেয়ার হুমকী দেয়।

এখবর বড়তাকিয়া বাজারের অটোরিক্সা স্ট্যান্ডে পৌঁছলে চালকরা শতশত অটোরিকসা রেখে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ করে। এসময় চেয়ারম্যান জাহেদ ইকবাল পুলিশের চাঁদাবাজি ও তাকে অপমানের প্রতিবাদে সন্ধ্যা ৭ টা পর্যন্ত অবরোধ ঘোষনা করে। পরে অবরোধ তুলে দিতে গেলে শত শত সিএনজি চালক ও গ্রামবাসীর সাথে পুলিশে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া ও সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। এতে সাংবাদিক পুলিশসহ অন্তত ৪০ জন আহত হয়। পরে সন্ধ্যা ৭টার পর ঢাকা চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক হয়।
মীরসরাইয়ে সংঘর্ষের ঘটনায় ১৬৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা
মীরসরাই প্রতিনিধি : মীরসরাই উপজেলার বড়তাকিয়া এলাকায় পুলিশ ও সিএনজি অটোরিক্সা চালকদের সংঘর্ষের ঘটনায় গ্রেফতারকৃত ১২ নম্বর খৈয়াছড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাহেদ ইকবাল চৌধুরীকে প্রধান আসামী করে মোট ১৬৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে মীরসরাই থানা পুলিশ।
রবিবার (১৬ জুলাই) সকালে পুলিশ বাদী হয়ে এ মামলা দায়ের করেন ।

শনিবার বিকালে সিএনজি অটোরিক্সা চালকদের সাথে সংঘর্ষ চলাকালে মীরসরাই থানার কনষ্টেবল দীপু চাকমার কাছ থেকে চায়নীজ রাইফেলটি লুণ্ঠিত হয় বলে জানিয়েছিলেন জেলা পুলিশের সীতাকুণ্ড সার্কেলের এএসপি মাহবুবুর রহমান।
এদিকে হামলার ঘটনার সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে ১২ নম্বর খৈয়াছড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাহেদ ইকবাল চৌধুরীসহ ৪ জনকে মীরসরাই থানা পুলিশ আটক করে। আটক তাঁকে চট্টগ্রামে নিয়ে আসা হয়েছে।

ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সাইরুল ইসলাম জানান, গতকালের ঘটনায় ১৬৫ জনকে আসামী করে মামলা দায়ের করা হয়েছে । এ মামলার এজাহারভুক্ত আসামী হিসেবে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে আটক ইউপি চেয়ারম্যান জাহেদ ইকবাল চৌধুরীকে।

তিনি জানান, পুলিশের খোয়া যাওয়া অস্ত্রটি গতকাল রাত ১০টার সময় বড়তাকিয়া মাজার এলাকার একটি পুকুর থেকে ভাঙ্গা অবস্থায় উদ্ধার করা হয়।

শনিবারের ঘটনার পর থেকে বড়তাকিয়া এলাকায় পুলিশ মেতায়েন করা হয়েছে।
উল্লেখ্য গতকাল বিকালে ইউপি চেয়ারম্যানকে বহনকারী একটি সিএনজি অটোরিক্সাকে তল্লাশী ও কাগজপত্র পরিক্ষার করার সময় হাইওয়ে পুলিশের সাথে চেয়ারম্যানের তর্কবির্তক সৃষ্টি হয়। এসময় হাইওয়ে পুলিশের এএসআই জাকির ওই অটোরিক্সাটি আটক করে। জাহেদ ইকবাল নিজের পরিচয় দিয়ে অটোরিক্সাটি ছাড়ার অনুরোধ করলে ওই পুলিশ চেয়ারম্যানকে গালিগালাজ করে অটোরিক্সা জ্বালিয়ে দেয়ার হুমকী দেয়।

এখবর বড়তাকিয়া বাজারের অটোরিক্সা স্ট্যান্ডে পৌঁছলে চালকরা শতশত অটোরিকসা রেখে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ করে। এসময় চেয়ারম্যান জাহেদ ইকবাল পুলিশের চাঁদাবাজি ও তাকে অপমানের প্রতিবাদে সন্ধ্যা ৭ টা পর্যন্ত অবরোধ ঘোষনা করে। পরে অবরোধ তুলে দিতে গেলে শত শত সিএনজি চালক ও গ্রামবাসীর সাথে পুলিশে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া ও সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। এতে সাংবাদিক পুলিশসহ অন্তত ৪০ জন আহত হয়। পরে সন্ধ্যা ৭টার পর ঢাকা চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক হয়।

যখনই ঘটনা, তখনই আপডেট পেতে, গ্রাহক হয়ে যান এখনই!