মাদক মামলায় দিয়ে হয়রানির অভিযোগ শফিক নামে এক যুবককের

মাদক মামলায় দিয়ে হয়রানির অভিযোগ শফিক নামে এক যুবককের 1টেকনাফ প্রতিনিধি: গত ২২ এপ্রিল টেকনাফ সদর ইউনিয়নে বীচ এলাকা থেকে ইয়াবা পাচারের গোপন সংবাদ পেয়ে দুই জন মিয়ানমার রোহিঙ্গা নাগরিকে আটক করে টেকনাফ থানা পুলিশ। সেই ঘটনায় তাদের বিরুদ্ধে একটি মাদক মামলাসহ পৃথক দুইটি মামলা রুজু করা হয়। উক্ত মাদক মামলায় পলাতক আসামী করা হয় টেকনাফ সদর ইউনিয়নের মহেষখালীয়া পাড়া এলাকার সাবেক ইউপি সদস্য নুরুল ইসলামের পুত্র মো: শফিককে। এই মামলার খবরটি তাদের পরিবারের কাছে পৌছলে তারা আচার্য্য ও হতভাগ হয়ে যায়। কারন উক্ত ঘটনার সাথে শফিক নামে এই যুবকটি কোন প্রকার জড়িত নেই বলে দাবি করেছেন স্থানীয় এলাকাবাসী। মাদক মামলার মত ঘৃণ্য অপরাধে শফিককে জড়িত করায় তাদের পরিবারের সদস্যসহ এলাকাবাসীরাও নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন। তাদের দাবি শফিক ইয়াবা পাচারের মত ঘৃণ্য কাজে কোন দিনও জড়িত ছিলনা। প্রকৃত পক্ষে শফিককের বাবা সাবেক ইউপি সদস্য নুরুল ইসলাম অত্র এলাকার অনেক সম্পদের মালিক। তার বড় ভাই একজন ব্যাংকার। তাদের পরিবারের অনেক সদস্য সরকারী-বেসরকারী বিভিন্ন পেশায় কর্মরত আছেন। তার পাশাপাশি তাদের পরিবারের সবাই সু-শিক্ষিত তারা কোন দিন মাদক পাচারের মত ঘৃন্য কাজে জড়িত নেই। মুলত: এলাকার কিছু কু-চক্রী মহল তাদের অবৈধ অপরাধ কর্মকান্ড ও ইয়াবা পাচার অব্যাহত রাখার জন্য টেকনাফ থানা পুলিশ প্রশাসনকে ভুল তথ্য দিয়ে এই মিথ্যা মামলায় জড়িত করেছে। এদিকে শফিকের পরিবারের অভিযোগ আমাদের ছেলেকে ইয়াবার মামলার সাথে জড়িত করে হয়রানী করা হচ্ছে। প্রশাসনের সদস্যদেরকে মিথ্যা তথ্য দিয়ে মাদক মামলার মত ঘৃন্য কাজে জড়িয়ে প্রশাসনের চোঁখে অপরাধী বানিয়েছে। আমরা ও আমাদের এলাকাবাসী এই রকম একটি জগন্য ঘটনার জন্য তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি । তার পাশাপাশি সঠিক তদন্তের মাধ্যমে এই ঘটনার মুল রহস্য উদঘাটন করার জন্য প্রশাসনের ভাইদের প্রতি জোর দাবি জানাচ্ছি।

 

যখনই ঘটনা, তখনই আপডেট পেতে, গ্রাহক হয়ে যান এখনই!