মহেশখালীতে ১২আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার

মহেশখালীতে ১২আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার 1মহেশখালী প্রতিনিধি : মহেশখালী থেকে আগ্নেয়াস্ত্রসহ দু’সন্ত্রাসীকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব-৭ । রোববার ( ৫ ফেব্রুয়ারী ) সকালে মহেশখালীর কেরুনতলীর একটি খামার বাড়িতে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। উদ্ধার হওয়া অস্ত্রের মধ্যে রয়েছে ১২টি বন্দুক ও ৮৫ রাউন্ড গুলি। আগ্নেয়াস্ত্র মজুদের সন্ধান পেয়ে অভিযান চালিয়েছে বলে র‌্যাবের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
কক্সবাজার ক্যাম্পের কোম্পানী কমান্ডার মেজর মো. রুহুল আমিন জানান, কেরুনতলী এলাকায় বন্দুক মজুদ করে রাখার সন্ধান পাওয়া যায়। এই সূত্র ধরে ওই খামারে অভিযান চালানো হয়। এসময় খামারের একটি বাড়ি থেকে ১২টি দেশে তৈরী বন্দুক ও ৮৫ রাউন্ড গুলি এবং ১০৬টি গুলির খালি খোসা উদ্ধার করা হয়। এসময় ঘটনাস্থল থেকে হাতেনাতে হোয়ানক ইউনিয়নের কেরুনতলী এলাকার মৃত আব্দুল মাবুদের ছেলে মো. সেলিম (৩৫) ও কালালিয়ারকাটা এলাকার জাফর আহমদের ছেলে মো. এরশাদুউল্লাহকে গ্রেপ্তার করা হয়।

 

মেজর মো. রুহুল আমিন জানান, মো. সেলিমের বিরুদ্ধে তিনটি হত্যাসহ মোট ১২টি মামলা রয়েছে এবং এরশাদুউল্লাহ’র বিরুদ্ধে ছয়টি মামলা রয়েছে। গ্রেপ্তার এড়িয়ে তারা দীর্ঘদিন ধরে বন্দুক ক্রয়-বিক্রির সাথে জড়িত হয়ে পড়ে। বিক্রি করার জন্য বন্দুক গুলো এক জায়গায় মজুদ করে রাখা হয়েছিল। মজুদ রাখা খামার বাড়ির মালিক স্বপনকে খোঁজা হচ্ছে বলে জানায় র‌্যাব। গ্রেপ্তার হওয়া দুইজন বন্দুক ক্রয়-বিক্রয়ের সাথে জড়িত রয়েছে দাবি করেন র‌্যাব।

 

মহেশখালী থেকে আগ্নেয়াস্ত্রসহ দু’সন্ত্রাসীকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব-৭ এর একদল সদস্য। রোববার সকালে মহেশখালীর কেরুনতলীর একটি খামার বাড়িতে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। উদ্ধার হওয়া অস্ত্রের মধ্যে রয়েছে ১২টি বন্দুক ও ৮৫ রাউন্ড গুলি। আগ্নেয়াস্ত্র মজুদের সন্ধান পেয়ে অভিযান চালিয়েছে বলে র‌্যাবের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
কক্সবাজার ক্যাম্পের কোম্পানী কমান্ডার মেজর মো. রুহুল আমিন জানান, কেরুনতলী এলাকায় বন্দুক মজুদ করে রাখার সন্ধান পাওয়া যায়। এই সূত্র ধরে ওই খামারে অভিযান চালানো হয়। এসময় খামারের একটি বাড়ি থেকে ১২টি দেশে তৈরী বন্দুক ও ৮৫ রাউন্ড গুলি এবং ১০৬টি গুলির খালি খোসা উদ্ধার করা হয়। এসময় ঘটনাস্থল থেকে হাতেনাতে হোয়ানক ইউনিয়নের কেরুনতলী এলাকার মৃত আব্দুল মাবুদের ছেলে মো. সেলিম (৩৫) ও কালালিয়ারকাটা এলাকার জাফর আহমদের ছেলে মো. এরশাদুউল্লাহকে গ্রেপ্তার করা হয়।

 

মেজর মো. রুহুল আমিন জানান, মো. সেলিমের বিরুদ্ধে তিনটি হত্যাসহ মোট ১২টি মামলা রয়েছে এবং এরশাদুউল্লাহ’র বিরুদ্ধে ছয়টি মামলা রয়েছে। গ্রেপ্তার এড়িয়ে তারা দীর্ঘদিন ধরে বন্দুক ক্রয়-বিক্রির সাথে জড়িত হয়ে পড়ে। বিক্রি করার জন্য বন্দুক গুলো এক জায়গায় মজুদ করে রাখা হয়েছিল। মজুদ রাখা খামার বাড়ির মালিক স্বপনকে খোঁজা হচ্ছে বলে জানায় র‌্যাব। গ্রেপ্তার হওয়া দুইজন বন্দুক ক্রয়-বিক্রয়ের সাথে জড়িত রয়েছে দাবি করেন র‌্যাব।

যখনই ঘটনা, তখনই আপডেট পেতে, গ্রাহক হয়ে যান এখনই!