ব্যাগিং পদ্ধতিতে আম উৎপাদন করলে আম বিষ ও পোকামুক্ত থাকে। পাশাপাশি আমের কালার সুন্দর হওয়ায় দামও পাওয়া যায় বেশি। সাধারণত আমে গুটি আসার ৪০/৪৫ দিন পর কীটনাশক ও ছত্রাকনাশক ওষুধ স্প্রে করে তা শুকিয়ে গেলে ব্যাগিং করতে হয়। এরপর আর কোনো কীটনাশক ব্যবহার করতে হয় না তাই আম কীটনাশকমুক্ত এবং নিরাপদ থাকে। যা স্বাস্থ্যকর ও সুমিষ্ট। ব্যাগিং পদ্ধতিতে চাষ করা আমের কালারও হয় হলুদ।
বৃহস্পতিবার (২৭ মে) খাগড়াছড়ি জেলার গুয়ামাহাট এলাকায় পাহাড়ি কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের উদ্যোগে মাঠ দিবসের আলোচনা সভায় বক্তারা উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।
এতে প্রধান অতিথি ছিলেন খাগড়াছড়ি হর্টিকালচার সেন্টারের উপ-পরিচালক মোয়াজ্জেম হোসেন।
খাগড়াছড়ির মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মুন্সি রাশিদ আহমেদের সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য রাখেন, সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রিয়াজুর রহমান, কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা গোলাম রহমান, বাংলাদেশ টেলিভিশনে উপস্থাপক রেজাউল করিম সিদ্দিকী, বাগান মালিক সমিতির সহ-সভাপতি কৃষিবিদ দীবাকর চাকমা প্রমুখ। কৃষকদের পক্ষে বক্তব্য রাখেন, নিলাব্রত কার্বারী, রিতা চাকমা ও অনিল বিকাশ ত্রিপুরা।
এএইচ