বর্জ্য থেকে উৎপাদিত গ্যাস সিএনজিসহ সম্পর্কিত পরিবহনে ব্যবহার করা যাবে

বর্জ্য থেকে উৎপাদিত গ্যাস সিএনজিসহ সম্পর্কিত পরিবহনে ব্যবহার করা যাবে 1বিশেষ প্রতিবেদক : স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর এর অধীনে জাইকা সাহায্যপুষ্ট সিটি গভর্নেন্স প্রজেক্টের এস এফ এম পি’র আওতায় ৬ ডিসেম্বর সকালে চসিক কেবি আবদুচ ছাত্তার মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত কর্মশালায় হালিশহরে বায়োগ্যাস প্ল্যান্ট স্থাপনের ফিজিবিলিটি স্টাডি রিপোর্ট সহ বর্জ্য ব্যবস্থাপনা এবং পাবলিক টয়লেট বিষয়ে রিপোর্ট উপস্থাপিত হয়েছে।
কর্মশালায় চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আলহাজ্ব আ জ ম নাছির উদ্দীন প্রধান অতিথি ছিলেন।
এতে সভাপতিত্ব করেন চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহি মো. সামসুদ্দোহা। সেমিনারে প্যানেল মেয়র চৌধুরী হাসান মাহমুদ হাসনী,চসিক সচিব মো. আবুল হোসেন, এলজিইডি মন্ত্রণালয় ডিপিডি প্রকৌশলী মঞ্জুরুল ইসলাম, প্রধান শিক্ষা কর্মকর্তা নাজিয়া শিরিন, প্রধান প্রকৌশলী লে. কর্ণেল মহিউদ্দিন আহমদ, প্রধান নগর পরিকল্পনাবিদ রেজাউল করিম, ওয়ার্ড কাউন্সিলর, সংরক্ষিত ওয়ার্ড কাউন্সিলর সহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন। কর্মশালায় বিষয়ের উপর তথ্য উপাত্ত তুলে ধরেন সালমা এ শফি, হাসিনা খাতুন,জাহিদ হোসেন, মাসাবাইয়ু তাকাসুজি। সভার প্রধান অতিথি সিটি মেয়র আলহাজ্ব আ জ ম নাছির উদ্দীন এর নিকট প্রস্তাব সমূহ উপস্থাপন করেন। কর্মশালায় নগরীর হালিশহরস্থ ডাম্পিং স্টেশনের পাশে ২ হেক্টর জায়গার উপর নির্মিত বায়োগ্যাস প্ল্যান্ট স্থাপনের ব্যাপারে প্রস্তুতকৃত ফিজিবিলিটি স্টাডি রিপোর্টটি সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীনের কাছে দাখিল করা হয়েছে। উক্ত প্ল্যান্টের মাধ্যমে বর্জ্য থেকে উৎপাদিত গ্যাস সিএনজিসহ সম্পর্কিত পরিবহনে ব্যবহার করা যাবে। ড্রাই (শুকনা) প্রসেসে প্রতি দিনে ২৫টন ও ওয়েট (আর্দ্র) প্রসেসে ২৫টন সংগৃহিত বর্জ্য এই প্ল্যান্টের মাধ্যমে বায়োগ্যাসিফিকেশন করা যাবে। প্রকল্প ব্যয় ২১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ধরা হয়েছে। প্রকল্প বাস্তবায়নের মেয়াদ ২৭ মাস। ৪ বছর মেয়াদী এই প্রকল্প প্রাথমিক পর্যায়ে পাইলট প্ল্যান্ট হিসেবে চালু করা হতে পারে।

যখনই ঘটনা, তখনই আপডেট পেতে, গ্রাহক হয়ে যান এখনই!