জিইসি মোড়ে এমইএস কলেজ ছাত্রলীগের সমাবেশ ও মিছিল

আন্দোলনের নামে সন্ত্রাস ও নৈরাজ্যের সৃষ্টির বিরুদ্ধে চট্টগ্রাম নগরীতে সমাবেশের আয়োজন করেছে ওমরগনি এমইএস কলেজ ছাত্রলীগ।

শনিবার (৪ ফেব্রুয়ারি) চট্টগ্রাম নগরীর জিইসি মোড়ে অবস্থান নেওয়ার পর সেখানে ওই সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সম্পাদক ও ওমরগনি এমইএস কলেজ ছাত্রলীগ সভাপতি হাবিবুর রহমান তারেকের সভাপতিত্বে আয়োজিত সমাবেশে বক্তৃতা করেন ওসমান গনি আলমগীর, আব্দুর রাজ্জাক, ইয়াছিন আরাফাত কচি, আশরাফুল আলম টিটু, এম এ হালিম মিতু, সরফুর আনাম জুয়েল, সৈয়দ আনিসুল রহমান, তোফায়েল আহমেদ মামুন, হাসান আলী, শাখায়াত হোসেন অপু, সাইদুর রহমান শাকিল, ইমাম উদ্দীন নয়ন, নুরনবী সাহেদ, রাকিব হায়দার, শাহাদাত হোসেন হিরা, আব্দুল্লাহ আল আহাদ।

এছাড়া আরও বক্তব্য রাখেন নুরউদীন তুফান, আজিজুর রহমান আজিজ, ইমাম হোসেন ইমন, আবু সাঈদ মুন্না, শেখ নেওয়াজ উদ্দীন ফাহাদ, সালাউদ্দিন কাদের আরজু, মোঃ জিয়া, রাইসুল ইসলাম আকাশ, মোঃ সোহেল তালুকদার, মহিউদ্দিন মাহি, ইউসুফ আলী বিপ্লব, জাবেদ রহিম মুন, মো. ওমর গনি, নুরুল আবছার রাফি, নিলয় চৌধুরী নিহাল, শ্রাবণ বড়ুয়া, রাইহান উদ্দীন ইশান।

সমাবেশে নেতারা বলেন, বিএনপি একেক সময় একেক সমাবেশ করে বিশৃঙ্খলা তৈরি করে। কিছুদিন আগে কাজীর দেউড়িতে মিছিলে নামে পুলিশের ওপর হামলা করে মোটরসাইকেল আগুন দিয়ে জ্বালিয়ে-পুড়িয়ে দেয়। সাধারণ মানুষের সম্পদ ক্ষতিগ্রস্ত করে সন্ত্রাস ও নৈরাজ্য সৃষ্টি করছে তারা। তাই বিএনপি-জামায়াত বিভাগীয় সমাবেশের নামে যাতে নগরীতে কোন ধরনের বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে না পারে তার জন্য শিক্ষা উপমন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলের নির্দেশনায় মোড়ে মোড়ে অবস্থান কমসূচি পালন করা হয়।

সমাবেশ চলাকালে নেতারা হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, যেখানেই সন্ত্রাস ও নৈরাজ্য সৃষ্টির চেষ্টা হবে সেখানেই প্রতিরোধের দূর্গ তৈরী হবে এবং সাথে সাথে জবাব দেয়া হবে।

যখনই ঘটনা, তখনই আপডেট পেতে, গ্রাহক হয়ে যান এখনই!