চাকরির প্রলোভনে তরুণীকে দিয়ে দেহব্যবসা, বাকলিয়ায় গ্রেপ্তার ৪
হবিগঞ্জের রায়হান, লক্ষ্মীপুরের সাইফুল, কুমিল্লার মুন্নি আর ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সুমি। চার জনের বাড়ি চার জেলায় হলেও একটা জায়গায় তারা একাট্টা। বেকার তরুণীকে চাকরি দেওয়ার নাম করে শহরে এনে পতিতাবৃত্তিতে বাধ্য করা। তবে শেষ রক্ষা হয়নি। বৃহস্পতিবার (১২ সেপ্টেম্বর) দিবাগত রাত ২টায় তাদের গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাকলিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. নেজাম উদ্দিন। তিনি বলেন, ‘বাকলিয়া থানাধীন তক্তারপুল হাজী আব্দুর রহিম বিল্ডিংয়ের নিচতলা একজনকে জোরপূর্বক আটকে রেখে দেহব্যবসা করানো হচ্ছে বলে আমরা খবর পাই। ফোর্স পাঠালে তারা দৌঁড়ে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। পুলিশ তাদের গ্রেপ্তার করে ভিকটিমকে উদ্ধার করে। ভিকটিমের দেওয়া তথ্যের সত্যতা পাওয়া যায় গেছে। জিজ্ঞাসাবাদে তারা অপরাধ স্বীকার করেছে। তাদেরকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।’
উল্লেখ্য, একই অপরাধে গত ১৬ জুন আনোয়ার হোসেন ও তার স্ত্রী জাহানারা বেগম এবং তাদের আরেক সহযোগী খোকনকে আটক করেছিল বাকলিয়া থানা পুলিশ।
এফএম/এএইচ