৩০ মে’র পর সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার ভাবনা নিয়ে এগোচ্ছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। আগামী ৩০ মে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি শেষ হবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার সময় এবং খোলার পরে কী করতে হবে, এবার তা জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদফতর।
‘বাংলাদেশে কোভিড-১৯ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ এবং অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড ক্রমান্বয়ে চালু করার সুবিধার্থে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান, স্থাপনা ও পেশার জন্য কারিগরি নির্দেশনা’ শীর্ষক পুস্তিকায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য একটি গাইডলাইন প্রকাশ করেছে স্বাস্থ্য অধিদফতর।
শিক্ষক, শিক্ষাদান কর্মী ও শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্যের অবস্থা পর্যবেক্ষণের ওপর জোর দিয়ে এই গাইডলাইনে বলা হয়েছে—
১. শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার আগে মহামারী প্রতিরোধক মাস্ক, জীবাণুনাশক এবং নন-কন্ট্যাক্ট থার্মোমিটার সংগ্রহ করে জরুরি কাজের পরিকল্পনা প্রণয়ন করুন। প্রতিটি ইউনিটের জবাবদিহিতা বাস্তবায়ন এবং শিক্ষক ও শিক্ষাদান কর্মীদের প্রশিক্ষণ জোরদার করুন।
২. শিক্ষক, শিক্ষাদান কর্মী ও শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্যের অবস্থা পর্যবেক্ষণ জোরদার করুন। সকাল ও দুপুরে পরীক্ষার ব্যবস্থা বাস্তবায়ন এবং ‘প্রতিদিনের প্রতিবেদন’ এবং ‘শূন্য প্রতিবেদন’ পদ্ধতি প্রবর্তন করুন।
৩. শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রবেশ পথে শিক্ষক, শিক্ষাকর্মী, শিক্ষার্থী এবং বহিরাগত শিক্ষাদানকর্মীদের শরীরের তাপমাত্রা নিন। যাদের শরীরের তাপমাত্রা বেশি পাওয়া যাবে, তাদের প্রবেশ নিষেধ করুন।
৪. শ্রেণি কক্ষ, খেলার মাঠ এবং পাঠাগারের মতো গুরুত্বপূর্ণ জায়গাগুলোতে বায়ু চলাচল ব্যবস্থা শক্তিশালী করুন। দিনে ২-৩ বার প্রায় ২০-৩০ মিনিটের মতা উন্মুক্ত বায়ু চলাচল নিশ্চিত করুন। কেন্দ্রীয় শীতাতপ নিয়ন্ত্রক ব্যবহারের ক্ষেত্রে শীতাতপ নিয়ন্ত্রকের স্বাভাবিক মাত্রা নিশ্চিত করুন। বিশুদ্ধ বায়ু চলাচল বৃদ্ধি করুন এবং ফিরতি বায়ু চলাচল বন্ধ করুন।
৫. শ্রেণি কক্ষ, সর্বসাধারণ কর্তৃক ব্যবহৃত হয়, এমন জায়গাসহ অন্যান্য জায়গার মেঝে ও ঘরের দরজার হাতল, সিঁড়ির হাতল এবং যেসব বস্তু বারবার ব্যবহৃত হয়, সেসব বস্তুর তল পৃষ্ঠ ঘন ঘন পরিষ্কার ও জীবাণুমুক্ত করুন।
৬. খাবার থালাবাসন (পানির পাত্র) পরিষ্কার ও জীবাণুমুক্ত করুন এবং প্রতিবার পরিবেশনের পরে পুনরায় ব্যবহারযোগ্য খাবার থালাবাসন (পানির পাত্র) জীবাণুমুক্ত করুন।
৭. দূরে দূরে বসে খাবার গ্রহণ করুন এবং সম্পূর্ণ নিজস্ব থালাবাসন বা ওয়ানটাইম থালা বাসন ব্যবহার করুন।
৮. প্রতিদিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের চত্বরের আবর্জনা পরিষ্কার এবং আবর্জনা সংরক্ষণকারী পাত্র জীবাণুমুক্ত করুন।
৯. অফিস কার্যালয়ে কাগজের সীমিত ব্যবহারকে উৎসাহিত করুন। শিক্ষাদানকর্মীদের পারস্পরিক শারীরিক যোগাযোগ কমান এবং দূরবর্তী বা অনলাইন শিক্ষাকে অগ্রাধিকার দিন।
১০. স্বাভাবিক অবস্থা না আসা পর্যন্ত কোনও প্রকার অভ্যন্তরীণ জমায়েত বা ক্রিয়াকলাপের আয়োজন করবেন না। যেকোনও বদ্ধ বা ঘন জনবহুল স্থান বা অন্যর সঙ্গে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগের ক্ষেত্রে এক মিটারের কম বা সমান দূরত্ব বজায় রাখুন।
১১. শিক্ষক, শিক্ষাদান কর্মী এবং শিক্ষার্থীদের বহির্গমন কমিয়ে দিন।
১২. শিক্ষাদান কর্মকর্তা এবং শিক্ষার্থীরা মাস্ক ব্যবহার করুন। হাত ধোয়াসহ অন্য সব স্বাস্থ্যবিধি শক্তিশালী করুন। দ্রুত হাত শুকানো জীবাণুনাশক বা জীবাণুনাশক টিস্যু ব্যবহার করুন। হাঁচি দেওয়ার সময় মুখ এবং নাক ঢাকতে টিস্যু বা কনুই ব্যবহার করুন।
১৩. মহামারী প্রতিরোধকে জোরদার করুন। শিক্ষক, শিক্ষাদানকর্মী ও শিক্ষার্থীদের শিক্ষাদানের সময় নিয়ন্ত্রণ করুন এবং মানসিক স্বাস্থ্য সহায়তা ও পরামর্শ প্রদান করুন।
১৪. শিক্ষক, শিক্ষাদানকর্মী বা শিক্ষার্থীদের মধ্যে কোভিড-১৯ এর সন্দেহভাজন কোনও কেস থাকলে তাৎক্ষণিকভাবে স্থানীয় স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষকে জানান এবং যারা এই কেসের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সংস্পর্শে এসেছেন, তাদের দ্রুত শনাক্ত ও কোয়ারেন্টাইন করুন।
১৫. কোয়ারেন্টাইনে অবস্থানরত শিক্ষক, শিক্ষাকর্মী বা শিক্ষার্থীদের পিতামাতার স্বাস্থ্যের অবস্থা জানা এবং তাদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ করার জন্য একজন বিশেষ ব্যক্তিকে নিয়োগ করুন।
১৬. কোনও নিশ্চিত কোভিড-১৯ কেস পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে স্থানীয় স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষের নির্দেশ অনুযায়ী শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ এবং বায়ু চলাচল ব্যবস্থা পরিষ্কার ও জীবাণুমুক্ত করুন। মূল্যায়ন না হওয়া হওয়া পর্যন্ত এটির পুনরায় ব্যবহার শুরু করা থেকে বিরত থাকুন।
১৭. একত্রে বসে খাওয়ার মতো ডাইনিং পরিষেবা বন্ধ রাখতে হবে।
সিপি
অত্যন্ত সতর্কতার সাথে সোসাল ডিসট্যান্সিং শর্তগুরো মেনে চরতে হবে প্রথমতঃ পড়ুয়াদের। কতৃপক্ষ ১৭ দফা মেনে চলছে কি না সেটিও নিশ্চিত করতে হবে। ১৮ নং দফাটি হবে স্কুল কতৃপক্ষ ব্যর্থ হোলে, আর্থিক ও প্রশাসনিক শাস্তির ব্যবস্হা, যেমন মোবাইল কোট চালু করা, জেল জরিমানা দুটোই থাকবে।
অত্যন্ত সতর্কতার সাথে সোসাল ডিসট্যান্সিং শর্তগুলো মেনে চরতে হবে প্রথমতঃ পড়ুয়াদের। কতৃপক্ষ ১৭ দফা মেনে চলছে কি না সেটিও নিশ্চিত করতে হবে। ১৮ নং দফাটি হবে স্কুল কতৃপক্ষ ব্যর্থ হোলে, আর্থিক ও প্রশাসনিক শাস্তির ব্যবস্হা, যেমন মোবাইল কোট চালু করা, জেল জরিমানা দুটোই থাকবে।
করোনা ভাইরাস চুড়ান্ত নির্মূলের আগে স্কুল খোলা ঠিক হবে না
স্কুল খোলা ঠিক হবেনা।
যে হারে করোনা রোগী বাড়ছে তাতে জুন শেষে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা উচিত কারণ বাচ্চারা ডিসটেন্স বজায় রাখতে পারবে না, সরকারতো বিধিমালা দিয়েই খালাস…
পুরোপুরি করোনা শেষ না হলে স্কুল খোলা ঠিক হবেনা।
it will be better after close virus
Esob bidhi mana somvob na.
ছাত্র ছাত্রীদের পড়াটা খুবই প্রয়োজন তবে আরো ভালো করে ভাবতে হবে শিক্ষক রা যেন বিপদে না পড়ে সে বিষয়টা খেয়াল রাখতে হবে। স্বাস্থ বিধিও মানতে হবে
এখনই শিক্ষা-প্রতিষটান খোলা ঠীক হবে না..কারন কতৃপক্ষ কিছুতেই সবাইকে সামাল দিতে পারবেনা একসাথে..আর একেকটা শ্রেনীতে বসার জায়গা কখোনোই ৩ ফুট দুরত্বে করতে পারবেনা ফলে আক্রান্তের সমভাবনা সবচেয়ে বেশি।
প্রতিষ্ঠানে সব ধরনের পদক্ষেপ নেয়া হবে। তা ঠিক আছে বুঝলাম। তাহলে একটা সিদ্ধান্ত বা দায়ভার কে নিবে? শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থী আসা যাওয়ার পথে আক্রান্ত হলে তার দায়ভার কে নিবে? এবং ঐসব আক্রান্ত শিক্ষার্থী থেকে তাদের থেকে বাড়িতে বা ফ্যামেলীতে আক্রান্ত হলে এটার দায়ভার কে নেবে? সরকার মহলের কাছে এই প্রশ্ন জানার ইচ্ছায় রেখে গেলাম।
Na khullei parto
এমনটা করলে মহামারি আকারে ছড়িয়ে যাবে করোনা ভাইরাস
We dont want that our school opens. If this will occur the Covid 19 will take its original form. We want that our school will open when there will be no patient of Covid 19 in Bangladesh.
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলা ঠিক হবে না এখন
Please don’t open educational institutions, covid-19 will spread more then. Students are the future hope of a country, if they die then(nothing to say)….. Number of corona virus suspects is increasing everyday a lot so it won’t be the right time to open educational instutions. If everything is opened like this then there will be soon 1 lakh people affected by corona in Bd soon. EDUCATION IS OBVIOUSLY IMPORTANT BUT NOT MORE THAN LIFE!
Need to open ? also need to mantain ???
পরিবেশ পরিস্থিতি সাপেক্ষে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।
Education is important but not more than life at all. So we want that our school will be opened when there will no patient of Covid 19 in Bangladesh.
বাংলাদেশ থেকে করোনা ভাইরাস সম্পূর্ন নিমূল হওয়ার আগ পর্যন্ত দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলা কোন মতেই উচিত হবেনা মনে করছি।
বাংলাদেশ থেকে করোনা ভাইরাস সম্পূর্ন নিমূল হওয়ার আগ পর্যন্ত দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলা কোন মতেই উচিত হবেনা মনে করছি।
We believe education is important but not more than life at all. So we want that our school will be opened when there will no patient of Covid 19 in Bangladesh.