চট্টগ্রাম কাস্টমসের উচ্চ ডিউটির (শুল্ক) কারণে খেজুরের দাম বেড়ে গেছে প্রায় তিনগুণ। ১১০ টাকা কেজি দরে খেজুর আমদানি করে কাস্টমসকে শুল্ক দিতে হয় ১৪০ টাকা। বাজারে সেই খেজুর বিক্রি করতে হয় ২৫০ টাকায়। অথচ ২০২২-২৩ অর্থবছরে এক কেজি খেজুরে শুল্ক ছিল মাত্র ১০ টাকা। ব্যবসায়ীরা বলছেন, খেজুর আমদানিতে উচ্চ ডিউটি না থাকলে অনেক কম দামে খেজুর বিক্রি করা যেত।
তিনি আরও বলেন, ‘১১০ টাকা কেজি দরে খেজুর আমদানি করে শুল্ক দিতে হয় ১৪০ টাকা। বাজারে তা বিক্রি করতে হয় ২৫০ টাকায়। এ কারণেই খেজুরের দাম এত বেশি। চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরে এই শুল্ক যুক্ত করা হয়েছে।
বাংলাদেশ ফ্রেশ ফ্রুটস ইম্পোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘৩৫ বছর ধরে খেজুর আমদানি করি, কখনও শুল্ক দিতে হয়নি। আমি এখন খেজুর আমদানি করলাম ৯০০-১০০০ মার্কিন ডলারে। চট্টগ্রাম কাস্টমস কনটেইনার খেজুরের জন্য ২৫০০ ডলার এবং হিমায়িত কনেটেইনারে খেজুরের জন্য ৪০০০ ডলার শুল্ক নির্ধারণ করেছে। এতে খেজুরের দাম প্রায় তিনগুণ বেড়ে গেছে।’
সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘খেজুর আমদানিতে উচ্চ ডিউটি না থাকলে অনেক কম দামে খেজুর বিক্রি করা যেত। এ কারণে প্রায় দুই থেকে তিন গুণ বেশি দাম বেড়ে গেছে। অথচ যারা ডিউটি নির্ধারণ করেন তাদের কোনো দায় হয় না। দায় হয় সরকারের অথবা ব্যবসায়ীদের।’
তিনি আরও বলেন, ‘১১০ টাকা কেজি দরে খেজুর আমদানি করে শুল্ক দিতে হয় ১৪০ টাকা। বাজারে তা বিক্রি করতে হয় ২৫০ টাকায়। এ কারণেই খেজুরের দাম এত বেশি। চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরে এই শুল্ক যুক্ত করা হয়েছে। অথচ ২০২২-২৩ অর্থবছর এক কেজি খেজুরে মাত্র ১০ টাকা শুল্ক দিয়েছি।’
সিরাজুল ইসলাম বলেন, খেজুর আমদানিতে উচ্চ ডিউটি না থাকলে অনেক কম দামে খেজুর বিক্রি করা যেত। এ কারণে প্রায় দুই থেকে তুন গুণ বেশি দাম বেড়ে গেছে। অথচ যারা ডিউটি নির্ধারণ করেন তাদের কোনো দায় হয় না। দায় হয় সরকারের অথবা ব্যবসায়ীদের।’
সিপি