চট্টগ্রামের ফটিকছড়িতে অন্তত ১০ হাজার বন্যা দুর্গতদের মাঝে খাবার ও ত্রাণ বিতরণ করেছে শাহানশাহ হযরত সৈয়দ জিয়াউল হক মাইজভান্ডারি (ক.) ট্রাস্ট ও মাইজভান্ডারি গাউসিয়া হক কমিটি বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় পর্ষদ।
বৃহস্পতিবার (২২ আগস্ট) থেকে শুরু করে রোববার (২৫ আগস্ট) বিভিন্ন শাখা কমিটির পাঁচ শতাধিক সদস্য বানভাসী মানুষদের উদ্ধার কাজে অংশ নেন।
ফটিকছড়ি উপজেলার সুন্দরপুর, হারুয়ালছড়ি, নারায়ণহাট, পাইন্দং, সুয়াবিল এবং হাটহাজারী উপজেলার ধলই ও ফরহাদাবাদ ইউনিয়নে উদ্ধার ও ত্রাণ কার্যক্রম পরিচালনা করেছেন সদস্যরা।
প্রতিদিন আশ্রয়কেন্দ্রের মানুষদের রান্না করা খাবার, শুকনো খাবার, বোতলজাত পানি, মোমবাতিসহ প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র সরবরাহর করা হচ্ছে। একইসঙ্গে ট্রাস্টের পক্ষ থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া, আখাউড়ার বন্যাদুর্গতদের মাঝে রান্নাকরা খাবার ও ত্রাণ বিতরণ করা হয়েছে।
হারুয়ালছড়ির বিস্তৃর্ণ এলাকায় বন্যাদুর্গতের মাঝে ত্রাণ ও খাবার বিতরণ কর্মসূচির নেতৃত্ব দেন হারুয়ালছড়ির ‘শোকর এ মওলা’ মঞ্জিলের প্রতিষ্ঠাতা, মাইজভান্ডারি গবেষক শাহেদ আলী চৌধুরী।
এছাড়া ট্রাস্টের পক্ষ থেকে বানভাসী মানুষদের চিকিৎসাসেবা নিশ্চিতে চিকিৎসা ক্যাম্প পরিচালিত হচ্ছে।