গণহত্যায় জড়িত খুনি হাসিনা ও তার দোসরদের বিচারের দাবিতে এবং যুবলীগ, ছাত্রলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে মিছিল করেছে বিএনপি।
বৃহস্পতিবার (২৪ অক্টোবর) ২৩ নম্বর উত্তর পাঠানটুলী ওয়ার্ড বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের এ মিছিলের আয়োজন করা হয়।
এতে প্রধান অতিথি ছিলেন নগর বিএনপির সাবেক সহ-সভাপতি ও সাবেক কাউন্সিলর নিয়াজ মোহাম্মদ খান।
বিশেষ অতিথি ছিলেন ডবলমুরিং থানা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক হাজী বাদশা মিয়া।
প্রধান অতিথি বলেন, আওয়ামী ফ্যাসিবাদী সরকারের জুলুম নির্যাতন, নিপীড়ন থেকে এ দেশের কোনো মানুষ মুক্ত ছিল না। ছাত্র-জনতার আত্মত্যাগ আমাদের স্বৈরাচারী থেকে মুক্ত করেছে। এই আন্দোলনে আমাদের দল বিএনপি, ছাত্রদলসহ অঙ্গ সংগঠনের ৪০০ নেতাকর্মীসহ প্রায় ১৫০০ মানুষ জীবন দিয়েছেন। আমাদেরকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশে ৩১ দফা রাষ্ট্র সংস্কার বাস্তবায়নে আমরা নিবেদিত থাকবো। এটাই আমাদের অঙ্গীকার।
তিনি আরও বলেন, আমরা গত ১৫ বছর ধরে দেশে যারা লুটপাট, সন্ত্রাস, ঘুম করেছে তাদের বিচার চাই।
সমাবেশ ও মিছিলে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ডবলমুরিং থানা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মো. ইকবাল, আব্দুল হালিম, আব্দুল আজিম, আব্দুল মান্নান, সিরাজুল মোস্তফা, বাদশা মিয়া সিদ্দিকী, মোজাহের খান, আবদুল করিম সেলিম, শায়েস্তা খান, এএসএম নাছির, আমির উদ্দিন বাবুল, আনু মিয়া বাবুল, মুনির উদ্দিন বাবুল, রিয়াদ আব্বাস, আবুল কালাম আবু, মো. শাহজাহান, সিরাজুল হক, মোসলেম উদ্দিন, আব্দুল নুর, ছালেহ আহমদ, তরুণ সওদাগর, জাকির খান, পেয়ারু, জসিম খান, তাঁতী দলের আহ্বায়ক সেলিম হাফেজ।
আরও উপস্থিত ছিলেন রমজান আলী, আজিজুর রহমান ভুলু, মহানগর যুবদলের নেতা মো. ইফাজ খান, মো. ইলিয়াস, সালাম, রুবেল, মুরাদ, বাপ্পী, রনি, আজিজ, রুবেল, মাঈনুদ্দিন, অভি, মাহবুব, বেলাল, শ্রমিক দল ২৩ নং ওয়ার্ড আহ্বায়ক আবু তাহের, সদস্য সচিব মো. ইউনুছ, মো. জাহাঙ্গীর।
মিছিল ও সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন বিএনপি নেতা রফিক ও সঞ্চালনায় ছিলেন আব্দুল হালিম।