চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি আহসান হাবিব বলেছেন, তিন পার্বত্য জেলায় পর্যাটন শিল্পের প্রচুর সম্ভবনা রয়েছে। বিনা বাধায় পর্যটকদের এখানে আসতে দিন, দেখবেন পাহাড়ের অর্থনীতির অবস্থা ঘুরে দাঁড়াবে এবং এলাকায় উন্নয়ন হবে। মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড, সুইজারল্যান্ডসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশ তাদের অপরূপ সৌন্দর্যকে কাজে লাগিয়ে পর্যটকদের আকর্ষণ করেছে। আমাদের আইন শৃঙ্খলা বাহিনীসহ সেনাবাহিনী নিরাপত্তার দায়িত্বে রয়েছে।
বুধবার (১১ ডিসেম্বর) দুপুর ৩টার দিকে জেলা পুলিশ সুপার কনফারেন্স রুমে আয়োজিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
ডিআইজি আরও বলেন, এদেশে যার যার ধর্ম সে পালন করবে। ধর্ম নিয়ে গুজব ছড়ানো কারোরই উচিত না। প্রতিটি ধর্মে শান্তির বাণীর কথা বলা হয়েছে।
পুলিশ সুপার ড. এসএম ফরহাদ হোসেনের সভাপতিত্বে এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক মো. হাবিব উল্লাহ।
বিএনপির জেলা সভাপতি দীপেন তালুকদার বলেন, এখনও পাহাড়ে ছাত্রলীগ-যুবলীগের কাছে প্রচুর অস্ত্র রয়েছে। এসব অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করে আওয়ামী সন্ত্রাসীদের আইনের আওতায় আনতে হবে। রাঙামাটির গুরুত্বপূর্ণ ও জনবহুল এলাকায় সরকারিভাবে এবং ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে নিজস্ব উদ্যোগে সিসি ক্যামরা বসানোর অনুরোধ জানান তিনি।
অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাকিল, কালী বাড়ির আশিষ কুমার দে, সুপ্রিয় বড়ুয়া, প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি শামসুল আলম, জেএসএস পৌর কমিটির সভাপতি গঙ্গা মানিক চাকমা, রাঙামাটি জামায়াতের আমীর মো. জাহাঙ্গীর আলম ও জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মামুনুর রশিদ।
ডিজে