পপুলার ডায়াগনস্টিক চট্টগ্রামে বসলো বিশ্বের সর্বাধুনিক যন্ত্রপাতি, রোগীরা পাবে ২৫ শতাংশ ছাড়

রোগী সেবায় এবার ২৫ শতাংশ ছাড় দিচ্ছে পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার। এই সুবিধা পাবে শুধুই চট্টগ্রামে মানুষ।

শনিবার (১ জুন) সকালে পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টারের হল রুমে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় এ সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়।

পপুলার ডায়াগনস্টিকের ম্যানেজার ওয়ালি আশরাফ খান ব্যবস্থাপনা পরিচালকের পক্ষে এ সিদ্ধান্তের কথা উপস্থাপন করেন।

মতবিনিময়ে প্রধান অতিথি ছিলেন, চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক দেবদুলাল ভৌমিক। প্রধান আলোচক ছিলেন, প্যাথলজিষ্ট অধ্যাপক ডা. খান মাশরেকুল আলম। বিশেষ অতিথি ছিলেন প্রথম আলোর সিনিয়র রিপোর্টার প্রণব বল।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক দেবদুলাল ভৌমিক বলেন, পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টারের এমন সেবা প্রশংসিত। গ্রাম থেকে আসা সাধারণ মানুষ ভালো ও উন্নত মানের চিকিৎসা সেবা নিশ্চিতের পাশাপাশি অনেকটা স্বল্প খরচে নিজেদের রোগ নির্ণয় করতে পারবে। পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টারের এমন উদ্যোগকে সাধুবাদ জানান তিনি।

প্যাথলজিষ্ট অধ্যাপক ডা. খান মাশরেকুল আলম বলেন, বায়োম্যাট্রিক্স প্রযুক্তির ১২৮ চ্যানেলের দ্রুতগতিসম্পন্ন থ্রি-টেসলা এমআরআই মেশিন ও বিশ্বের সর্বাধুনিক প্রযুক্তির ৫১২ স্লাইস ডুয়েল এনার্জি সিটি স্ক্যান মেশিন ও আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন প্যাথলজিক্যাল ল্যাব একমাত্র পপুলারে রয়েছে। যা ঢাকা ও চট্টগ্রামের স্বনামধন্য ও বিশেষজ্ঞ ডাক্তারদের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হয়।

পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টারের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের পক্ষে ওয়ালি আশরাফ খান বলেন, বাংলাদেশে বিশ্বমানের স্বাস্থ্যসেবায় জনগণের কল্যাণে আত্মনিয়োগ করতে, ডা. মোস্তাফিজুর রহমানের হাত ধরে, ১৯৮৩ সালে পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টারের যাত্রা শুরু। বর্তমানে পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার চট্টগ্রাম শাখায় ১৭০ জনের বেশি বিশেষজ্ঞ ডাক্তার, বিভিন্ন মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের ১৬ জন বিভাগীয় প্রধান, ২১ জন অধ্যাপক, ২৬ জন সহযোগী অধ্যাপক, ৩৪ জন সহকারী অধ্যাপক এবং ৭৩ জনের অধিক কনসালটেন্ট রয়েছে নিয়মিত রোগী দেখছেন।

মতবিনিময়ে বক্তারা বলেন, চট্টগ্রামে প্রথম বিশ্বের সর্বাধুনিক প্রযুক্তি নির্ভর এই প্রতিষ্ঠান। জনসেবার মান উন্নয়নের সর্বদা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ।

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন, সহকারী ব্যবস্থাপক উজ্জ্বল বড়ুয়া ও সুজন চন্দ্র দে, মার্কেটিং এক্সিকিউটিভ মো.সালাউদ্দিন সজিব, মো. বেলাল হোসেন ও প্রশাসনিক কর্মকর্তারা।

এএস/এমএফও

যখনই ঘটনা, তখনই আপডেট পেতে, গ্রাহক হয়ে যান এখনই!

ksrm