নতুন বছরে নতুন করে উচ্ছেদ ভেলুয়ার দীঘির বাকি স্থাপনা

0

নতুন বছর ফেব্রুয়ারির শুরুতে ভেলুয়ার দীঘির পাড়ের বাকি স্থাপনা উচ্ছেদ করবে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ। ২০ নভেম্বর দীঘির তিন পাড়ে উচ্ছেদ অভিযান চালিয়ে এক হাজারের অধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করলেও সিডিউল না থাকায় দক্ষিণ পাড়ে উচ্ছেদ চালানো হয়নি। এবার বাকি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে মাঠে নামছে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ।

জানা যায়, ১৯৮৪ সালে পাহাড়তলী ষ্টেশনের পশ্চিমে ১৩ দশমিক ৭৪ একর জায়গা রেলওয়ে স্কাউটের কাছে ইজারা দেওয়া হয়। কিন্তু কতিপয় দখলদার এ জায়গায় বর্জ্য ফেলে ভরাট করে গড়ে তুলে বসতি, দোকানপাটসহ নানা স্থাপনা। আর এসব স্থাপনা মাদকের আখড়ায় পরিণত হয়েছে।

এদিকে ২০ নভেম্বর শুরু হওয়া টানা তিন দিনের অভিযানে হাজারের অধিক স্থাপনা উচ্ছেদ করে প্রায় ৮ একর ভূমি উদ্ধার করেছে রেলওয়ে। তবে অভিযানে তিন পাড়ে উচ্ছেদ অভিযান পরিচালিত হলেও পাহাড়তলী বাজারের সাথে লাগোয়া দক্ষিণ পাড়ে অবৈধ স্থাপনাগুলো অক্ষত রয়ে যায়। ওই সময় সিডিউল না থাকায় উচ্ছেদ অভিযান চালানো যায়নি বলে জানিয়েছিল কর্তৃপক্ষ। বিজয়ের মাসে বিরতি দিয়ে ২ ও ৩ ফেব্রুয়ারি ভেলুয়ার দীঘির দক্ষিণপাড়, রেলওয়ে বিপণী কেন্দ্রের আশপাশের এলাকায় বাকি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে মাঠে নামছে রেলওয়ে।

s alam president – mobile

উল্লেখ্য, ৬ ডিসেম্বর ভেলুয়ার দীঘির অবৈধ দখলদারের উচ্ছেদের দাবিতে নাগরিক উদ্যোগে রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজনের কাছে স্মারকলিপি দেয়।

বিভাগীয় রেলওয়ে ভূ-সম্পত্তি কর্মকর্তা মোহাম্মদ মাহবুব উল করিম বলেন, ভেলুয়ার দীঘির তিনপাড়ে অভিযান চালিয়ে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়েছে। নতুন বছরে বাকি স্থাপনা উচ্ছেদ করা হবে। ভেলুয়ার দীঘির পাড়ের সব স্থাপনা উচ্ছেদ করে দখলমুক্ত করা হবে।

সিএম/এসএ

Yakub Group

যখনই ঘটনা, তখনই আপডেট পেতে, গ্রাহক হয়ে যান এখনই!