ঘুষ নেওয়া এবং অনিয়মের মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে চট্টগ্রামের মনসুরাবাদের বিভাগীয় পাসপোর্ট ও ভিসা অফিসের পরিচালক মো. আবু সাঈদকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এর পাশাপাশি ঢাকার উত্তরার ই-পাসপোর্ট এবং স্বয়ংক্রিয় বর্ডার কন্ট্রোল ব্যবস্থাপনা প্রবর্তন প্রকল্পের উপ পরিচালক রাজ আহমেদকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে দুদক।
বুধবার (৮ সেপ্টেম্বর) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত প্রায় আড়াই ঘণ্টা কমিশনের প্রধান কার্যালয়ে অনুসন্ধান কর্মকর্তা উপ-পরিচালক আবু বকর সিদ্দিক তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করেন।
জিজ্ঞাসাবাদ শেষে চট্টগ্রামের মনসুরাবাদের বিভাগীয় পাসপোর্ট ও ভিসা অফিসের পরিচালক মো. আবু সাঈদ সাংবাদিকদের বলেন, ‘এখানে কোনো সুনির্দিষ্ট অভিযোগ নেই যে কী ধরনের অনিয়ম বা দুর্নীতি হয়েছে। আসলে আমার বিরুদ্ধে অনিয়মের সরাসরি কোনো অভিযোগ নেই। এ ধরনের অভিযোগের আসলে কোনো ভিত্তি নেই।’
তিনি বলেন, ‘বিভিন্ন রকম অনিয়মের বিষয়ে তদন্ত করতে… দুদক মনে করেছে আমাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা দরকার। এ জন্য আমি এসেছি।’
অনিয়ম-দুর্নীতির মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে এর আগে গত জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারিতে পাসপোর্ট অধিদপ্তরের উপ পরিচালক মহের উদ্দিন শেখ, আরেক উপ পরিচালক হালিমা খাতুন শম্পাসহ আরও বেশ কয়েকজন কর্মকর্তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে দুদক।
সিপি