চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলীর দায়িত্বে থাকা সুদীপ বসাকের বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও টাকা আত্মসাতের অভিযোগে এবার তদন্ত কমিটি করেছে খোদ সিটি কর্পোরেশন কর্তৃপক্ষই।
সুদীপ বসাকের বিরুদ্ধে সিটি কর্পোরেশনের বিভিন্ন যন্ত্রপাতির ভাড়া আত্মসাৎ এবং বেআইনিভাবে দোকান বরাদ্দ নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।
বুধবার (১৬ মার্চ) এসব অভিযোগ তদন্তের জন্য একটি কমিটি করেছে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন।
সংস্থাটির অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী কামরুল ইসলামকে আহ্বায়ক এবং অতিরিক্ত প্রধান হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা হুমায়ুন কবির চৌধুরীকে সদস্য করে এই কমিটি গঠিন করা হয়।
আগামী সাত কর্মদিবসের মধ্যে কমিটিকে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে। এই কমিটি চাইলে প্রয়োজন অনুসারে আরও সদস্য নিতে পারবে।
সিটি কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শহীদুল আলম স্বাক্ষরিত আদেশে বলা হয়, দুই বছর ধরে প্ল্যান্ট, রোলার ও মরদেহ পরিবহন ভাড়া সিটি করপোরেশনের তহবিলে জমা না দিয়ে আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে সুদীপ বসাকের বিরুদ্ধে।
এ ছাড়া নগরের পাঁচলাইশে শেভরন ক্লিনিক্যাল ল্যাবরেটরিজের সামনে বেআইনিভাবে দুটি দোকান বরাদ্দ নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে তার বিরুদ্ধে।
সিপি
আগে দুদকের গন শুনানিতে তার বিরুদ্ধে অনেক অভিযোগ করা হয়েছিল। কেউ তার কিছু করতে পারে নাই। যখন যে মেয়র আসে তিনি তার কাছের লোক হয়ে যায়। এবারও কমিটি টমিটি দিয়ে কিছুই হবেনা। সুদীপ বসাকদের বিরুদ্ধে কিছু করবার ক্ষমতা তাদের নাই। দেখা যাবে। অপেক্ষা করেন।
ইমরান ভাইয়ের সাথে একমত। সুদীপ বসাক জানে কাকে কি ভাবে ম্যানেজ করতে হয়। এইজন্য প্রভাব প্রতিপত্তি এবং পদোন্নতি সব পেয় যাচ্ছে অজানা শক্তিতে। দুই একদিন পত্রিকায় লেখালেখি হবে এর বেশি কিছু না।
তাকে বদলি করে সেফ সাইডে পাঠানো হলো।
তাকে বদলি করে সেফ সাইডে পাঠানো হলো।