সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে দক্ষিণ চট্টগ্রামের আনোয়ারাসহ ৬০ গ্রামে ঈদুল আযহা উদযাপন করা হয়েছে বুধবার (২৮ জুন)।
সাতকানিয়ার মির্জাখীল দরবার শরীফের অনুসারীরা হানাফী মাযহাবের অনুসরণে হজের পরেরদিন ঈদুল আযহা পালন করে থাকেন। সাতকানিয়ার মির্জাখীল দরবার শরীফের খানকাহ মাঠে সকাল সাড়ে ৯টায় ঈদুল আযহার প্রধান জামায়াত অনুষ্ঠিত হয়। হজরত ইমামুল আরেফীন ড. মৌলানা মুহাম্মদ মকছুদুর রহমান নামাজে ইমামতি করেন।
চট্টগ্রামের আনোয়ারার বরুমচড়া, তৈলারদ্বীপ, বারখাইন, খাসখামা, কাটাখালী, রায়পুর, গুজরা; বাঁশখালীর কালিপুর, চাম্বল, ডোংরা, শেখেরখীল, ছনুয়া, পুইছড়ি; সাতকানিয়া উপজেলার এওচিয়ার গাটিয়াডেঙ্গা, আলীনগর, মাদার্শা, খাগরিয়া, মৈশামুড়া, পুরানগড়, বাজালিয়া, মনেয়াবাদ, চরতি, সুঁইপুরা, হালুয়াঘোনা; চন্দনাইশের কাঞ্চননগর, হারলা, বাইনজুরি, চরবরমা, কেশুয়া, কানাইমাদারি, সাতবাড়িয়া, বরকল, দোহাজারী, জামিরজুরি; লোহাগাড়ার পুঁটিবিলা, কলাউজান, চুনতী এবং সীতাকুণ্ডের মাহমুদাবাদ, বারিয়াঢালা, বাঁশবাড়িয়া, সলিমপুর, মহালংকায় বুধবার ঈদুল আযহা উদযাপন করা হয়। চট্টগ্রামের পটিয়া, বোয়ালখালী, হাটহাজারী, সন্দ্বীপ, রাউজান ও ফটিকছড়ির বেশ কিছু গ্রামেও এদিন কোরবানি দেওয়া হয়।
একই পার্বত্য জেলা রাঙামাটিতে; বান্দরবানের লামা, আলীকদম, নাইক্ষ্যংছড়ি; কক্সবাজারের চকরিয়া, টেকনাফ, মহেশখালী ও কুতুবদিয়ার বেশ কয়েকটি গ্রামেও মির্জাখীল দরবার শরীফের অনুসারীরা ঈদুল আযহা উদযাপন করেন।
আরএ/ডিজে