দেশে এই প্রথমবারের মতো ফুটবল দলের অনুশীলনে ড্রোন ক্যামেরার ব্যবহার শুরু করেছে চট্টগ্রাম আবাহনী। জাতীয় ফুটবল দলের অনুশীলনে আগে থেকেই অবশ্য আধুনিক নানা সরঞ্জাম ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এর আগে ২০১৭ সালে আরামবাগ ক্লাব তাদের অনুশীলনে প্রথম গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম (জিপিএস) ব্যবহার করেছিল।
চট্টগ্রাম আবাহনীতে ড্রোন ক্যামেরার ব্যবহার শুরু হয়েছে মূলত কোচ মারুফুল হকের উদ্যোগে। দেশের একমাত্র উয়েফা ‘এ’ লাইসেন্সধারী এই কোচ বরাবরই নতুনত্বে বিশ্বাসী। তিন বছর আগে আরামবাগ ক্লাবের অনুশীলনে জিপিএসের ব্যবহারও শুরু করেছিলেন তিনিই।
বর্তমানে চট্টগ্রাম আবাহনী ফুটবল দলের অনুশীলন চলছে ময়মনসিংহে। রোববার (৬ ডিসেম্বর) সেখানে প্রথম ড্রোন ক্যামেরা ব্যবহার করা হয়।
এর যৌক্তিকতা তুলে ধরতে গিয়ে কোচ মারুফুল হক বলেন, ‘অনেক সময় অনুশীলনে খেলোয়াড়দের সবকিছু পরখ করা কঠিন হয়ে যায়। চোখ এড়িয়ে যায়। তাই আরও সূচারুভাবে সবকিছু পরখ করার জন্য ড্রোন ক্যামেরার ব্যবহার শুরু করেছি। এতে কোনও খেলোয়াড়দের পারফরম্যান্স আরও সূক্ষ্মভাবে যাচাই করে দেখা যাবে। ভিডিও দেখে সংশোধন করারও সুযোগ থাকবে।’
সিপি