শিক্ষা উপমন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল বলেছেন, চট্টগ্রামের প্রগতিশীল ও আওয়ামী ঘরানার বাতি শিখা প্রয়াত নেতাদের জীবনাচরণ না জানলে নতুন প্রজন্ম পরিশুদ্ধ হবে না। আজ যাকে আমরা স্মরণ করছি তিনি শুধু একজন রাজনীতিকই নন সমাজ মঙ্গলের বার্তা বাহক। অথচ আজ সমাজ দূষিত, মানবিকতা ভূলণ্ঠিত, এর দায় রাজনীতিকদেরই নিতে হবে।
শনিবার (২৪ অক্টোবর) বিকেলে আন্দরকিল্লা কে.বি আবদুচ সাত্তার মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক, উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহ-সভাপতি ডা. এএমএম জাকেরিয়া চৌধুরীর সপ্তম মৃত্যুবার্ষিকীর স্মরণসভায় তিনি এসব কথা বলেন।
ডা. এএমএম জাকেরিয়া চৌধুরীর স্মরণসভা পরিষদ এই সভার আয়োজন করে। এতে সভাপতিত্ব করেন স্মরণসভা পরিষদের চেয়ারম্যান ও চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি আবু সুফিয়ান। বিশেষ অতিথি ছিলেন চসিক প্রশাসক ও নগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মোহাম্মদ খোরশেদ আলম সুজন ও চসিক নির্বাচনে আওয়ামীলীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী মুক্তিযোদ্ধা এম রেজাউল করিম চৌধুরী।
বক্তব্য রাখেন বিজয় মেলা পরিষদের মহাসচিব মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ ইউনুছ, দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান, উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি অধ্যাপক মঈনুদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক আতাউর রহমান, মহানগর আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক চন্দন ধর, দপ্তর সম্পাদক হাসান মাহমুদ চৌধুরী সমশের, সাংবাদিক এম. নাসিরুল হক, ডা. সরফরাজ খান চৌধুরী বাবুল, অধ্যাপক জামাল উদ্দিন, মুজিবুল হক সিদ্দিকী বাচ্চু, মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ ইদ্রিস, কোতোয়ালী থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. ফিরোজ, সাবেক কাউন্সিলর অ্যাডভোকেট এমএ নাসের, সাপ্তাহিক স্লোগান সম্পাদক মোহাম্মদ জহির, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি আবুল হাসেম বাবুল, মহানগর যুবলীগের আহ্বায়ক মাহিউদ্দিন বাচ্চু, মহানগর ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি এমআর আজিম, সাধারণ সম্পাদক মো. সালাউদ্দিন, যুবনেতা হেলাল উদ্দিন, নুরুল আনোয়ার শরফুদ্দিন রাজু, ওয়াসিম উদ্দিন, আবুল হোসেন আবু প্রমুখ।
চসিক মেয়র প্রার্থী এম রেজাউল করিম চৌধুরী বলেন, জাকেরিয়া চৌধুরীর মতো রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব এখন প্রয়োজন। রাজনৈতিক হতে হলে জনগণের অধিকার আদায়ে জীবন উৎসর্গ করতে হবে। তিনি সকলকে জাকেরিয়া চৌধুরীর জীবনাচরণ অনুসরণের আহ্বান জানান।
এএইচ