চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে করোনা রোগীর চিকিৎসা হবে যেভাবে

করোনা ভাইরাস নিয়ে আতঙ্কিত বিশ্ব। বিশ্বের শতাধিক দেশে ছড়িয়ে পড়া করোনাভাইরাস বা কোভিড-১৯ রোগকে ‘বৈশ্বিক মহামারি’ ঘোষণা করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। বাংলাদেশও রয়েছে ঝুঁকিতে। সরকার ইতোমধ্যে সরকারি কয়েকটি হাসপাতালে আইসোলেশন ওয়ার্ড তৈরি করেছে। করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত কাউকে পাওয়া গেলে বা সন্দেহভাজন মনে হলে তাদের এসব আইসোলেশন ওয়ার্ডে রাখা হবে।

আইসোলেশন ওয়ার্ড এমনভাবে তৈরি করা হয় যাতে কোনও রোগীর হাঁচি-কাশি, মল-মূত্র অন্য কারও সংস্পর্শে না যায়। এসব ওয়ার্ডে যারা সেবা দেবেন তারা মাস্ক পরে রোগীদের কাছে যাবেন। তারা পিপিই (পারসোনাল প্রটেকশন ইকুইপমেন্ট) পরবেন। মাথার ক্যাপ, চোখে গগলস, হাতে গ্লাভস, নাকে মাস্ক, শরীরে কাভার-অল, ওয়াটার প্রুফ প্যান্ট, পায়ে সু-কাভার− এই পুরো পোশাককে বলা হয় পিপিই। সেখানে অক্সিজেন সিলিন্ডার থেকে শুরু করে যত যন্ত্রপাতি আছে সবকিছুই থাকবে একজন রোগীর জন্য ডেডিকেটেড। এসব রোগীর জন্য যেগুলো ব্যবহার করা হবে সেগুলো ফেলে দিতে হবে। পুনরায় ব্যবহার করতে চাইলে সেগুলো পুরোপুরিভাবে জীবাণুমুক্ত করতে হবে।

চট্টগ্রামে যে কয়েকটি হাসপাতালে ইতিমধ্যে আইসোলেশন ওয়ার্ড তৈরি করা হয়েছে, তার মধ্যে অন্যতম হল চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতাল। করোনা রোগী শনাক্ত হলে তার চিকিৎসায় সেখানে ইতিমধ্যে প্রস্তুত রাখা হয়েছে মেডিকেল টিম ও চিকিৎসা সরঞ্জাম।

যখনই ঘটনা, তখনই আপডেট পেতে, গ্রাহক হয়ে যান এখনই!

ksrm