জ্বর ও শ্বাসকষ্ট থাকলেও করোনার নমুনা পরীক্ষায় তার ফল এসেছিল নেগেটিভ। তবু শেষ পর্যন্ত গভীর রাতে তীব্র শ্বাসকষ্টেই মারা গেলেন গ্রামীণফোনের কর্মকর্তা মির্জা আশেক মাহমুদ।
সোমবার (৬ জুলাই) দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে চট্টগ্রামের আগ্রাবাদ মা ও শিশু হাসপাতালের আইসিইউতে ৩৮ বছর বয়সী মির্জা আশেক মাহমুদ মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন।
তার বড় ভাই চট্টগ্রামের জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক এজাজ মাহমুদ জানান, রোববার (৫ জুলাই) রাতে আসা ফলাফলে আশেক মাহমুদের রিপোর্ট নেগেটিভ আসে। তবে তার জ্বর ও শ্বাসকষ্ট হঠাৎ তীব্র হয়ে উঠলে তাকে দ্রুত আগ্রাবাদ মা ও শিশু হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে তাকে আইসিইউ ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়। চিকিৎসাধীন অবস্থাতেই তার মৃত্যু ঘটলো।
স্ত্রী ও দুই কন্যার জনক আশেক মাহমুদের গ্রামের বাড়ি ফেনীতে। তবে চট্টগ্রামেই তার বেড়ে ওঠা। নগরীর লালখান বাজারে সপরিবারে বসবাসকারী আশেক মাহমুদ চট্টগ্রাম-৮ আসনের সংসদ সদস্য ও দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোছলেম উদ্দিন আহমেদের ভাগ্নে।