জুলাই বিপ্লবে বাংলাদেশের ছাত্র জনতার আন্দোলনের প্রতি প্রবাসীদের যে সমর্থন ও আত্মত্যাগ ছিল তা অবিস্মরণীয়। অন্তর্বর্তী সরকার প্রবাসীদের এই অবদানের প্রতি প্রতিদান দিতে প্রস্তুত। ইতিমধ্যে প্রবাসীদের কথা চিন্তা করে প্রবাসীদের জন্য নতুন নতুন পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে।
শুক্রবার (২৪ জানুয়ারি) রাতে সংযুক্ত আরব আমিরাতের আজমানে অনুষ্ঠিত সিআইপি সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে অর্ন্তবর্তীকালীন সরকারের যুব ক্রীড়া ও স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূইয়া এ কথা বলেন।
অনুষ্ঠানে সংযুক্ত আরব আমিরাতের ৫২ জন সিআইপিকে বাংলাদেশ কমিউনিটির পক্ষ থেকে সম্মাননা দেওয়া হয়।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন দুবাইয়ে বাংলাদেশ সমিতির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ইয়াকুব সৈনিক। প্রধান সমন্বয়ক ছিলেন কমিউনিটি নেতা প্রকৌশলী মোহাম্মদ সালাউদ্দিন, কমিউনিটি নেতা কনসালটেন্ট মীর কামাল।
এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইউএই আজমান প্রদেশের রাজপরিবারের সদস্য শেখ মোহাম্মদ সাইদ রাশেদ হুমাইদ আলনুঈমি। বিশেষ অতিথি হিসেবে আরও উপস্থিত ছিলেন আমিরাতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত তারেক আহমেদ, দুবাই কনসাল জেনারেল মো. রাশেদুজ্জামান।
কোরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে শুরু হওয়া অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন আয়োজক কমিটির সদস্য সচিব সাংবাদিক শিবলী আল সাদিক। রেমিট্যান্স বিষয়ে বক্তব্য দেন ট্যাপ ট্যাপ সেন্ট-এর হেড অব গ্রোথ (বাংলাদেশ) সুদর্শন সুভাশিষ দাস।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন বীর মুক্তিযোদ্ধা আমানুল কিবরীয়া, বাংলাদেশ সমিতি শারজাহ সাবেক সভাপতি শরাফত আলী।
কামরুল হাসান জনি ও রোমানা বর্ণীর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে সিআইপিদের বিভিন্ন পর্যায়ে সম্মাননা ক্রেস্ট প্রদান করা হয়। এতে বিশেষ সম্মাননা প্রদান করা ঞয় বাংলাদেশ সমিতি শারজাহ’র ভাইস প্রেসিডেন্ট ব্যবসায়ী শাহাদাত হোসেনকে।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন ইঞ্জিনিয়ার শহিদুল ইসলাম, মোহাম্মদ ইউসুফ, জাকির হোসেন, ইয়াসিন আরাফাত, আবু তৈয়ব, মানিকুল ইসলাম।
সার্বিক পরিচালনায় ছিলেন সাংবাদিক সিরাজুল হক ও নাসিম উদ্দিন আকাশ, খোরশেদুল আলম জাশেদ, সাংবাদিক সঞ্জিত কুমার শীল, সাংবাদিক শামসুর রহমান সোহেল, গোলাম সরওয়ার, ওবায়দুল হক মানিক, সরোয়ার রনি, রাসেল, সংগঠক মোহাম্মদ শামীম, ডিজাইনার কালিম জনি, সিনিয়র শিল্পী জাবেদ আহমেদ মাসুম, মোহাম্মদ রিদওয়ান প্রমুখ।